Tuesday, August 27, 2013
Friday, August 23, 2013
রাখে আল্লাহ মারে কে?-এর নিদর্শন হিসাবে কিছু সত্য ঘটনা
রাখে আল্লাহ মারে কে?
যুগান্তর
রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট,
২০১৩
রাখে
আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ
প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক
বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে
পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে
বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা
হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও
নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি
এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
- See more at: http://www.jugantor.com/first-page/2013/08/21/22243#sthash.wyTYhznL.dpuf
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
- See more at: http://www.jugantor.com/first-page/2013/08/21/22243#sthash.wyTYhznL.dpuf
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের
(মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার
এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
রাখে আল্লাহ মারে কে!
২১ জুন (রেডিও তেহরান): চীনের ঝেজিয়াং
প্রদেশের নিংঘাই শহরে বৃহস্পতিবার রাতে আড়াই বছর বয়সী এক শিশুকন্যা
পাঁচতলা থেকে নিচে পড়ে অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে।
শিশুটি পাঁচতলায় অবস্থিত নিজ বাসভবনের
জানালার কাছে খেলতে খেলতে যখন নিচে পড়ে যাচ্ছিল, তখন রাস্তায় অবস্থানরত
কিছু মানুষ তার চিত্কার শুনতে পান। তারা তাত্ক্ষণিকভাবে মেয়েটিকে
উদ্ধারে এগিয়ে যান।
তারা একত্রে তাদের বাহু দিয়ে দ্রুতগতিতে
নেমে আসা শিশুটিকে আটকে দেন। ফলে শিশুকন্যাটি প্রায় অক্ষত অবস্থায় প্রাণে
রক্ষা পায়। অবশ্য উদ্ধারকাজে অংশগ্রহণকারী দু’ব্যক্তি হাতে চোট পান।
শিশুটির চোখের পাশে সামান্য আঘাত লেগেছে।
কিকি নামের শিশুটির বাবা-মা জানিয়েছেন,
সে ঘুমিয়ে পড়লে তাকে একাকি ঘরে রেখে তারা বাইরে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু
ঘুম থেকে জেগে সে জানালা বেয়ে উপরে উঠে আসে।#
Source: http://bangla.irib.ir , শুক্রবার, 21 জুন 2013
মিরাকল বেবি, রাখে আল্লাহ মারে কে!
লিখেছেন: মযনাপাখি৯ || বুধবার, ২৯ মে ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে। শব্দটির যথার্থতা
নতুন করে বিশ্বকে জানিয়েছে এক নবজাতক, বেবি-৫৯। একই সঙ্গে সে প্রমাণ করেছে
সৃষ্টিকর্তা না চাইলে কাউকে কেউ মারতে পারে না। এক সন্তান নীতির দেশ চীনের
জেইঝিয়াং প্রদেশের পূর্ব জিনহুয়া এলাকায় এমন-ই এক মিরাকল ঘটনার জন্ম
দিয়েছে এক নবজাতক। সুয়ারেজের পাইপ লাইনে দুদিন আটকে থাকার পর তাকে জীবিত
উদ্ধার করেছে দমকল বাহিনীর কর্মীরা। খবর ডেইলি মেইল’র।
দমকল কর্মীদের ধারণা, দু-তিন দিন আগে এই মানব শিশু জন্ম নিয়েছে। বেবি-৫৯ (ইনকিউবেটরের নম্বর অনুসারে নামকরণ করেছে বিশ্ব মিডিয়া)- কে তার জন্মদাতা ইচ্ছেকৃতভাবে পরিত্যক্ত করতে কমোডে ফেলে ফ্লাশ করে দেয়। এক সন্তানের নীতি থাকায় চীনে অনেকেই ছেলে সন্তানের আশা করে থাকেন। সেক্ষেত্রে কারও মেয়ে সন্তান হলে পিতা-মাতা সেটিকে পরিত্যক্ত করে থাকে, যা অহরহই দেশটিতে খবর হতে দেখা যায়। কিন্তু নিয়তি ছেলে শিশু বেবি ৫৯- কে বাঁচিয়ে রাখে। সুয়ারেজের পাইপে কান্নার শব্দ পেয়ে শনিবার ওই ভবনের চার তলার এক মহিলা বিষয়টি দমকল বাহিনীকে জানায়। পরে সেটি সোমবার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচার হলে সমালোচনার সঙ্গে দেশটিতে ব্যাপক ফেলে।
এরপর দীর্ঘ দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর দমকল বাহিনীর কর্মীরা টয়লেটের পাইপ লাইন থেকে তাকে উদ্ধার করে। শিশুটি এল-শেপ আকারে পাইপে আটকে ছিল। সেখান থেকে উদ্ধারের পর তাৎক্ষণিকভাবে তাকে হাসপাতালের ইনকিউবেটরে নেওয়া হয়। সেখানে নার্সদের সেবায় এখন তার অবস্থা অনেকটাই স্বাভাবিক।
যে পাইপ থেকে নবজাতককে উদ্ধার করা হয়েছে, সেটি মাত্র ৩ ইঞ্চি (১০ সেন্টিমিটার) ব্যাসের বলে চীনা পত্রিকাগুলো খবর দিয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা পুরো পাইপটি কেটে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিলে সেখান থেকে চিকিৎসকরা ৬ দশমিক ২ পাউন্ডের (২ কেজি ৮০০ গ্রাম) ওই শিশুটিকে নিরাপদে বের করে আনে। শিশুটির দুই হাত দুইপাশে পিন দিয়ে আটকানো ছিল এবং টয়লেটের নোংরা বর্জ্যে তার চোখ, মুখ ও শরীর ঢেকে ছিল। বের করার পর দেখা গেছে, শিশুটি মাথায় আঘাত পেয়েছে। তবে সে এখন আশঙ্কামুক্ত।
হাসপাতালে শিশুটি স্বাভাবিক আছে এবং তার জন্মদাতাকে খুঁজছে দেশটির পুলিশ। তবে এ ধরনের ঘৃণ্যকাজের জন্য শিশুটির মা-বাবার বিরুদ্ধে দেশটির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এই খবর প্রকাশের পর বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষেরা দুধ, ডায়পারসহ বিভিন্ন ধরনের উপহার সামগ্রী পুজিয়াং হাসপালে পাঠাচ্ছে। এছাড়া হাসপাতালে বিপুলসংখ্যক মানুষ এই মিরাকল বেবিকে দেখতে ভিড় করছেন।
এদিকে, হাসপাতালের নার্সরা জানিয়েছেন, উদ্ধারের পর হাসপাতালে আনা হলে শিশুটির অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিল। তবে এখন তার অবস্থা স্থিতিশীল। জিনহুয়ার পুজিয়াং সরকারি হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক বিভাগের নার্স জাহাং সঙ্গী বলেছেন, ‘আমরা ধারণা করছি মাথার উপরিভাগে আঘাতে শিশুটি জখম হয়েছে। কিন্তু সবকিছুই এখন স্বাভাবিক। তিনি বলেন, ‘শিশুটির মাকে খুঁজে বের করা হয়েছে এবং এখন তিনি হাসপাতালে শিশুটির কাছেই আছেন।’
জাহাং সঙ্গী আরো বলেন, ‘তারা শুনেছেন, শিশুটির মাকে খুঁজে পাওয়া গেছে। তিনি এখন হাসপাতালে আছেন। আমি শুনেছি ২২ বছর বয়সী ওই মা এখন পর্যন্ত অবিবাহিত।’ তবে ঠিক কি কারণে ওই মা এ ধরনের কাজ করতে গেছেন তা তিনি জানাননি। তবে পুলিশের ধারণা, ওই তরুণী অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে মা হয়েছেন। আর সেজন্যই এই ঘটনার জন্ম হয়েছে। চীনে সম্প্রতি এ ধরনের মা হওয়ার সংখ্যা বেড়ে গেছে বলেও পুলিশ দাবি করেছে।
নার্সরা জানান, এই ঘটনার পর তিন থেকে চারটি দল এসে শিশুটিকে দেখে বিভিন্ন পথ্য বাতলে গেছেন। এদের অনেকেই তাকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দত্তক নিতে চাইছেন। তারা জানান, তারা শুধু শিশুটির যত্ন করছেন। তবে কবে তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হবে তা তারা জানেন না।
তবে যেখানে শিশুটিকে পাওয়া গেছে, সেটি একটি ভবনের বিশ্রামকক্ষ। সেখানে পুলিশ রক্তজাতীয় গর্ভপাতের কোনো আলামত উদ্ধার করতে পারেনি। এমনকি সম্প্রতি সেখানে এই ধরনের কোনো সন্তান জন্ম দেওয়ার ঘটনাও কোনো বাসিন্দা জানাতে পারেননি। শিশুটি কিভাবে টয়লেটের পাইপে গেছে, তা উদ্ধার করা সম্ভব না হলেও দেশটির পুলিশ বলছে, এ বিষয়ে একটি হত্যাচেষ্টার মামলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
পুজিয়াং পুলিশ ব্যুরো তাদের মাইক্রো ব্লগের অ্যাকাউন্টে জানিয়েছে, ‘শিশুটির মাকে উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্তানাধীন। এর বেশি কিছু জানানো আপাতত সম্ভব নয়।’ এ ভিডিও পোষ্টটি দেখুন- মিরাকল বেবি, রাখে আল্লাহ মারে কে!
দমকল কর্মীদের ধারণা, দু-তিন দিন আগে এই মানব শিশু জন্ম নিয়েছে। বেবি-৫৯ (ইনকিউবেটরের নম্বর অনুসারে নামকরণ করেছে বিশ্ব মিডিয়া)- কে তার জন্মদাতা ইচ্ছেকৃতভাবে পরিত্যক্ত করতে কমোডে ফেলে ফ্লাশ করে দেয়। এক সন্তানের নীতি থাকায় চীনে অনেকেই ছেলে সন্তানের আশা করে থাকেন। সেক্ষেত্রে কারও মেয়ে সন্তান হলে পিতা-মাতা সেটিকে পরিত্যক্ত করে থাকে, যা অহরহই দেশটিতে খবর হতে দেখা যায়। কিন্তু নিয়তি ছেলে শিশু বেবি ৫৯- কে বাঁচিয়ে রাখে। সুয়ারেজের পাইপে কান্নার শব্দ পেয়ে শনিবার ওই ভবনের চার তলার এক মহিলা বিষয়টি দমকল বাহিনীকে জানায়। পরে সেটি সোমবার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচার হলে সমালোচনার সঙ্গে দেশটিতে ব্যাপক ফেলে।
এরপর দীর্ঘ দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর দমকল বাহিনীর কর্মীরা টয়লেটের পাইপ লাইন থেকে তাকে উদ্ধার করে। শিশুটি এল-শেপ আকারে পাইপে আটকে ছিল। সেখান থেকে উদ্ধারের পর তাৎক্ষণিকভাবে তাকে হাসপাতালের ইনকিউবেটরে নেওয়া হয়। সেখানে নার্সদের সেবায় এখন তার অবস্থা অনেকটাই স্বাভাবিক।
যে পাইপ থেকে নবজাতককে উদ্ধার করা হয়েছে, সেটি মাত্র ৩ ইঞ্চি (১০ সেন্টিমিটার) ব্যাসের বলে চীনা পত্রিকাগুলো খবর দিয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা পুরো পাইপটি কেটে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিলে সেখান থেকে চিকিৎসকরা ৬ দশমিক ২ পাউন্ডের (২ কেজি ৮০০ গ্রাম) ওই শিশুটিকে নিরাপদে বের করে আনে। শিশুটির দুই হাত দুইপাশে পিন দিয়ে আটকানো ছিল এবং টয়লেটের নোংরা বর্জ্যে তার চোখ, মুখ ও শরীর ঢেকে ছিল। বের করার পর দেখা গেছে, শিশুটি মাথায় আঘাত পেয়েছে। তবে সে এখন আশঙ্কামুক্ত।
হাসপাতালে শিশুটি স্বাভাবিক আছে এবং তার জন্মদাতাকে খুঁজছে দেশটির পুলিশ। তবে এ ধরনের ঘৃণ্যকাজের জন্য শিশুটির মা-বাবার বিরুদ্ধে দেশটির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এই খবর প্রকাশের পর বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষেরা দুধ, ডায়পারসহ বিভিন্ন ধরনের উপহার সামগ্রী পুজিয়াং হাসপালে পাঠাচ্ছে। এছাড়া হাসপাতালে বিপুলসংখ্যক মানুষ এই মিরাকল বেবিকে দেখতে ভিড় করছেন।
এদিকে, হাসপাতালের নার্সরা জানিয়েছেন, উদ্ধারের পর হাসপাতালে আনা হলে শিশুটির অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিল। তবে এখন তার অবস্থা স্থিতিশীল। জিনহুয়ার পুজিয়াং সরকারি হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক বিভাগের নার্স জাহাং সঙ্গী বলেছেন, ‘আমরা ধারণা করছি মাথার উপরিভাগে আঘাতে শিশুটি জখম হয়েছে। কিন্তু সবকিছুই এখন স্বাভাবিক। তিনি বলেন, ‘শিশুটির মাকে খুঁজে বের করা হয়েছে এবং এখন তিনি হাসপাতালে শিশুটির কাছেই আছেন।’
জাহাং সঙ্গী আরো বলেন, ‘তারা শুনেছেন, শিশুটির মাকে খুঁজে পাওয়া গেছে। তিনি এখন হাসপাতালে আছেন। আমি শুনেছি ২২ বছর বয়সী ওই মা এখন পর্যন্ত অবিবাহিত।’ তবে ঠিক কি কারণে ওই মা এ ধরনের কাজ করতে গেছেন তা তিনি জানাননি। তবে পুলিশের ধারণা, ওই তরুণী অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে মা হয়েছেন। আর সেজন্যই এই ঘটনার জন্ম হয়েছে। চীনে সম্প্রতি এ ধরনের মা হওয়ার সংখ্যা বেড়ে গেছে বলেও পুলিশ দাবি করেছে।
নার্সরা জানান, এই ঘটনার পর তিন থেকে চারটি দল এসে শিশুটিকে দেখে বিভিন্ন পথ্য বাতলে গেছেন। এদের অনেকেই তাকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দত্তক নিতে চাইছেন। তারা জানান, তারা শুধু শিশুটির যত্ন করছেন। তবে কবে তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হবে তা তারা জানেন না।
তবে যেখানে শিশুটিকে পাওয়া গেছে, সেটি একটি ভবনের বিশ্রামকক্ষ। সেখানে পুলিশ রক্তজাতীয় গর্ভপাতের কোনো আলামত উদ্ধার করতে পারেনি। এমনকি সম্প্রতি সেখানে এই ধরনের কোনো সন্তান জন্ম দেওয়ার ঘটনাও কোনো বাসিন্দা জানাতে পারেননি। শিশুটি কিভাবে টয়লেটের পাইপে গেছে, তা উদ্ধার করা সম্ভব না হলেও দেশটির পুলিশ বলছে, এ বিষয়ে একটি হত্যাচেষ্টার মামলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
পুজিয়াং পুলিশ ব্যুরো তাদের মাইক্রো ব্লগের অ্যাকাউন্টে জানিয়েছে, ‘শিশুটির মাকে উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্তানাধীন। এর বেশি কিছু জানানো আপাতত সম্ভব নয়।’ এ ভিডিও পোষ্টটি দেখুন- মিরাকল বেবি, রাখে আল্লাহ মারে কে!
Source: http://www.bishorgo.com
রাখে আল্লাহ মারে কে!
ডেইলি সিলেট ডট কম : বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৩ |
ডেস্ক রিপোর্ট : ইরানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে সর্বোচ্চ সাজা কার্যকরের
পরও বিস্ময়করভাবে রক্ষা পেয়েছেন আলী রেজা নামে এক দণ্ডাদেশ পাওয়া আসামি।
এদিকে তাকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে ঝোলানোর প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছে দেশটির
সরকার। তবে এখন তার ভাগ্য নির্ধারণ করবেন দেশটির বিচার বিভাগ।
দেশটির বিচারমন্ত্রীর বরাত দিয়ে বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মাদক মামলায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায় ৩৭ বছর বয়সী আলী রেজাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে
মৃত্যুদ- কার্যকরের আদেশ দেন দেশটির আদালত। গত সপ্তাহে তার দ- কার্যকর করা
হয়। ফাঁসির দড়িতে ১২ মিনিট ঝুলে ছিলেন তিনি। চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা
করেন। লাশ নেয়া হয় কারাগারের মর্গে।
দ- কার্যকরের পরদিন পরিবারের সদস্যরা লাশ আনতে মর্গে যান। সেখানে গিয়ে তারা
আলী রেজাকে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে দেখেন। এরপর হাসপাতালে নেয়া হয়। তাকে কড়া
নিরাপত্তায় সেখানে রাখা হয়েছে। তার বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে কোনো
তথ্য জানা যায়নি। তবে কোমায় রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
ইরানের বিচারমন্ত্রী মোস্তফা পুরমোহাম্মাদি বলেন, মৃৃত্যুদ- কার্যকরের পরও
কোনো দ-িত ব্যক্তি বেঁচে গেলে তাকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে ঝোলানোর কোনো
প্রয়োজন নেই।
বিচারমন্ত্রী বলেন, বেঁচে যাওয়া ওই ব্যক্তিকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে ঝুলিয়ে
মৃত্যুদ- কার্যকর করা হলে তা ইরানের ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর হবে।
ইরানের বিচার বিভাগের ওপর দেশটির সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। তাই আলী রেজার ভাগ্য দেশটির বিচার বিভাগই নির্ধারণ করবেন।
এদিকে আলী রেজাকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে ঝোলানো হবে বলে খবর বের হয়। এর
পরিপ্রেক্ষিতে তাকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে না ঝোলানোর জন্য ইরান সরকারের
কাছে অনুরোধ জানায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি
ইন্টারন্যাশনাল।
দ্বিতীয় দফায় ফাঁসির কাষ্ঠে যাওয়া থেকে রেজাকে বাঁচাতে তার আইনজীবীরা প্রধান বিচারপতির কাছেও ছুটে যান।
Source: http://dailysylhet.com
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের বিচারমন্ত্রী মোস্তফা পুর-মুহাম্মাদি বলেছেন, ফাঁসিতে ঝুলেও বেঁচে যাওয়া সেই ব্যক্তিকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে ঝোলানো হবে না। তিনি আরো বলেছেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিটিকে কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্র দিয়ে রাখা হয়েছে। জীবিত থাকলে তাকে আর ফাঁসিতে ঝোলানো হবে না।
Source: http://bangla.irib.ir
রাখে আল্লাহ মারে কে?
ফেনী সংবাদদাতা(বৃহস্পতিবার 29 August 2013) : কুদরতের মহিমা বোঝে কার সাধ্য।
কালে ভদ্রে এমন অবিশ্বাষ্য ঘটনা ঘটে যা দেখেও বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। শেষ
পর্যন্ত বিশ্বাসীরা সেই ঘটনাকে আল্লাহর কুদরত বলে স্বীকার করতে বাধ্য হয় আর
অবিশ্বাসীরা খোঁজে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ। কিন্তু তাতে কোন কুল
কিনারা খুঁজে পায় না।
তেমনি এক অলৌকিক ঘটনা ঘটেছে মঙ্গলবার বিকেলে ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলা
সদরে। চার বছর বয়সী ফুটফুটে শিশু জাহিদ হোসেন রূপক, পিতা কাতার প্রবাসী
জহিরুল আলম পাঁচ তলা ভবনের ওপর নির্মিত পানির ট্যাংকের ওপর থেকে পিছলে পড়ে
যায় একেবারে মাটিতে। স্থানীয় আল হেলাল একাডেমীর নিকটস্থ পাটোয়ারী ভিলা নামক
উক্ত ভবনে রূপকরা বাস করে। দুষ্টুমি করতে গিয়ে পানির ট্যাংক থেকে ছিটকে
নিচে পড়ে যাওয়ার পর সংজ্ঞাহীন রূপককে স্থানীয়রা দ্রুত সোনাগাজী হাসপাতালে
নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর সেখান থেকে ফেনী কসমোপলিটন হাসপাতালে নেয়া
হলে হাসপাতালের নিউরোমেডিসিনের বিশেষজ্ঞ ডা. মোঃ আলাউদ্দিন তার চিকিৎসা
করেন। রূপকের বাম হাতের কুনুইয়ের কাছে হাড়ে আঘাত লাগে এবং মাথার তালুতে
তিনটি সেলাই দিতে হয়। এছাড়া তার শরীরে আর কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
গতকাল বুধবার সকালে তাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ করে দেয়া হয়। এ ব্যাপারে
ডা. আলাউদ্দিনের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার দীর্ঘ চিকিৎসা জীবনে এমন
অবিশ্বাস্য ঘটনা আর দেখেননি। এঘটনার সঠিক কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই, এক
কথায় এটা একটি ‘মিরাকল’ বলে তিনি উল্লেখ করেন। হাসপাতালের এমডি ডা. এম.এ.
মোমেন বলেন, শিশুটিকে দেখতে হাসপাতালে বহু লোক ভিড় করেছিল।
Source: http://www.dailysangram.com
রাখে আল্লাহ মারে কে !
ঈদগাঁও প্রতিনিধি ॥
ঈদগাঁওতে“ রাখে আল্লাহ মারে কে ?” প্রবাদটির
আবার ও সত্যতা মিললো। বিকট আওয়াজে আকস্মিক বজ্রপাতের ছোবল থেকে প্রাণে
রক্ষা পেলো স্থানীয় দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। ৩ অক্টোবর
ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া এসব ছাত্র-ছাত্রীরা বুঝতে পারলো জীবন মৃত্যুর মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা। জানা যায়, বুধবার
দুপুরে ভারী বৃষ্টিপাতের সাথে বিকট শব্দে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে ঈদগাঁওতে।
বিকট আওয়াজের বজ্রপাত ঈদগাহ্ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও ঈদগাঁও সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংযোগ স্থলে আঘাত হানে। বজ্রপাতের আঘাতে সংযোগ স্থানে
অবস্থিত নারিকেল গাছটি মুহূতেই পুরে যায় এবং গাছে সংযুক্ত বিদ্যুৎ তার
ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যায়। অন্যদিকে একই বজ্রপাতের আঘাতে হাইস্কুল মার্কেটের
ছাদে স্থাপিত একটি ডিজিটাল ব্যানার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে ভয়াবহ এ বজ্রপাতের
ছোবল থেকে ভাগ্যক্রমে প্রাণে রক্ষা পায় দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শতাধিক
ছাত্র/ছাত্রী। নবম শ্রেণির ছাত্রী শাকিলা শাবনুর আইরিন জানায়, বজ্রপাত তাদের শ্রেণির সামনে আঘাত হানলেও ভাগ্যক্রমে তারা সবাই অক্ষত রয়ে যায়। বিদ্যালয়ের সিনিয়র মোঃ আবু তাহের জানান, এ ঘটনায় ছাত্র/ছাত্রীরা আবার ও রাখে আল্লাহ্ মারে কে? প্রবাদের সত্যতা অনুধাবন করতে পারলো।
Source: http://www.dainikazadi.org
Source: http://www.dainikazadi.org
রাখে আল্লাহ মারে কে?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রিপোর্ট\\ রেললাইনের ওপর বসে আছেন সত্তোরোধর্্ব এক বৃদ্ধা। ওই লাইনের ওপর দিয়েই আসছে ট্রেনের ইঞ্জিন। ইঞ্জিনটি খুব কাছাকাছি চলে আসলেও বৃদ্ধাটি নড়াচড়া করছিলনা। পাশেই দাড়িয়ে থাকা লোকজন চিৎকার চেচামেচি করলেও তা কোনভাবেই কানে পৌছেনি চালক কিংবা বৃদ্ধার। ইঞ্জিনটি বৃদ্ধার ওপর দিয়ে চলে যায়। বৃদ্ধার নিশ্চিত মৃতু্য ভেবেই লোকজন এগিয়ে আসে। কিন্তু একি ওই বৃদ্ধা তখনও জীবিত। এভাবেই সত্তোরোধর্্ব বৃদ্ধার অলৌকিকভাবে বেঁচে যাওয়ার কথা বললেন প্রত্যৰদশর্ী দীপক দাস। তিনি জানান, এ সময় অবশ্য কেউ ওই বৃদ্ধাকে হাসপাতালে নেওয়ার উদ্যোগ নেয়নি। কিছু সময় পর রম্নবেল, রাকেশ, ওমেশ, মাহফুজ নামে কয়েক যুবক আহত অবস্থায় ওই বৃদ্ধাকে আখাউড়া হাসপাতালে ভর্তি করান। ওই বৃদ্ধার শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন আছে। অনেকটা কঙ্কালসার ওই মহিলা হাসপাতালে সাংবাদিকদের সঙ্গে কোন কথা বলতে পারেননি। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন এলাকায়। ভৈরব থেকে শায়েসত্দাগঞ্জগামী বাল্লা লোকাল ট্রেনের ইঞ্জিন সান্টিং করে ফিরে আসার সময় এ ঘটনা ঘটে। আহত বৃদ্ধার পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি কেউ। ঘটনার আরেক প্রত্যদর্শী রেলওয়ে পূর্বকলোনীর মুন্না জানান, ওই বৃদ্ধা ইঞ্জিনের ধাক্কা খেয়ে রেললাইনের দুই পাতের মাঝখানে পড়ে যান। ইঞ্জিনটি কিছু দূর এগিয়ে থামলে তাঁকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে।
Date: 05/10/2010
Source: http://www.dailybrahmanbaria.com
যুগান্তর রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট, ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
যুগান্তর রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট, ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
যুগান্তর রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট, ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
রাখে আ
যুগান্তর রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট, ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
যুগান্তর রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট, ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
রাখে আল্লাহ মারে কে
রাখে আল্লাহ মারে কে
Friday, August 16, 2013
Thursday, August 15, 2013
Wednesday, August 14, 2013
কোরানের আয়াত পাঠ করে যেভাবে রোগী সুস্থ করা হয় (ভিডিও সহ)
সম্মানিত ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম,আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম আল্লাহ তায়ালার একটি নিদর্শন। দেখুন শুধু মাত্র কোরানের আয়াত পাঠ করে যেকোন রোগী সুস্থ করা যায় । অবাক হওয়ার কিছু নেই, এটি বাস্তব ঘটনা। আল্লাহ তায়ালার নিদর্শন মাত্র।শুধুমাত্র কোরানের আয়াত পাঠ করে যেভাবে রোগী সুস্থ করা হয় তার একটি ভিডিও দিলাম। আশা করছি ভালো লাগবে।
মালা আলী,ইরাকের কুর্দিস্তানের বাসিন্দা। তার নিজেরএকটি হসপিটাল রয়েছে যেখানে শুধুমাত্র কুরআনের আয়াত পাঠ করে অনেক কঠিন রোগেরও মুক্তি দিয়ে থাকেন। এজন্য সরকারের পক্ষ থেকেও সকল ধরনের সাহায্য সহযোগীতা পেয়ে আসছেন বহু দিন ধরে। শুধু মাত্র আল্লাহর ক্ষমতা বলে ই তিনি মানুষের চিকিৎসা করে থাকেন বিনিময়ে দোয়া ছাড়া আর কিছুই নেন না। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে যে কেউ আসতে পারে এই হসপিটালে।
তার চিকিৎসার ধরন হলো, কুরআনের আয়াত লেখা, মোনাজাত করা ও রোগিকে উচ্চারন করতে বলা।আল্লাহ তায়ালার ঈষারায় মুক্তি মেলে অনেক কঠিন রোগেরও।
ভিডিও দেখুন: (একবার ক্লিক করে ভিডিও চালু না হলে ২য় বার ক্লিক করুন)
Please see Mala Ali's YouTube channels: Mala Ali kurdi
Subscribe to:
Posts (Atom)