Showing posts with label আব-ই-জমজম(ZamZam Water). Show all posts
Showing posts with label আব-ই-জমজম(ZamZam Water). Show all posts

Thursday, October 17, 2013

আব-ই-জমজম: আল্লাহর এক বিস্ময়কর ও রহস্যময় নিদর্শন

আব-ই-জমজম: আল্লাহর এক বিস্ময়কর ও রহস্যময় নিদর্শন



জমজম কূপের ইতিহাস:
মহান আল্লাহতায়ালা বিশ্বের সব বস্তুই সৃষ্টি করেছেন মানবকল্যাণে। আর বিশ্বের সব সৃষ্টি মানুষের জন্য নিয়ামতস্বরূপ। তার মধ্যে পানি একটি বিশেষ নিয়ামত। এই পানি ব্যতীত মানুষ এক মুহূর্তও চলতে পারে না। জমজম কূপের পানি পৃথিবীর সব পানির চেয়ে আলাদা। আর এ পানি স্বয়ং আল্লাহতায়ালার দেয়া স্বর্গীয় রহমতপূর্ণ। আজ থেকে প্রায় চার-সাড়ে চার হাজার বছর আগে, মধ্যপ্রাচ্যের পবিত্র ভূমি মক্কানগরী, যেখানে মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)-এর পবিত্র জন্মস্থান, সেখানে মহাবরকতময় স্বর্গীয় পানি জমজম কূপের আত্মপ্রকাশ ঘটে। এই পানি পৃথিবীর অন্যসব পানি থেকে ব্যতিক্রমধর্মী। জমজম কূপের উৎপত্তির সঙ্গে হজরত হাজেরা (আ.) এর স্মৃতিজড়িত। মহান আল্লাহতায়ালার হুকুমে হজরত ইব্রাহিম (আ.) তার বড় স্ত্রী বিবি হাজেরা ও তার নবজাতক সন্তান হজরত ইসমাইলসহ (আ.) পবিত্র মক্কানগরে লুপ্ত কাবার কাছে নির্বাসন দেয়ার জন্য আদিষ্ট হন।
তিনি আল্লাহর আদেশে স্ত্রী ও সন্তানকে কিছু পানি ও খেজুরসহ সেখানে রেখে যান। যাওয়ার সময় ইব্রাহীম (আ.) আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করেন, 'হে আল্লাহ! তুমি একে শান্তিময় নগরে পরিণত কর এবং আমাকে ও আমার সন্তানদের মূর্তিপূজা থেকে দূরে রাখ।' সুরা ইব্রাহীম। অপর আয়াতে বলা হয়েছে, 'হে আমাদের প্রতিপালক! তোমার সম্মানিত ঘরের কাছে এক অনাবাদি উপত্যকায় আমার এক বংশধরকে বসত করতে রেখে গেলাম। হে আমাদের প্রভু! তারা যেন সালাত কায়েম করে। তুমি কতিপয় লোকের মন তাদের প্রতি আকৃষ্ট করে দাও। তাদের জীবিকারূপে কিছু ফলমূল দাও। আশা করা যায়, তারা তোমার শোকর গোজার করবে। সুরা ইব্রাহীম। ইব্রাহীম (আ.) মা ও শিশু সন্তানের জন্য যে খাদ্য ও পানীয় রেখে গিয়েছিলেন, তা অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। ফলে মা ও শিশু সন্তান ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় কাতর হয়ে পড়েন।
মা হাজেরা (আ.) এদিক সেদিক ছোটাছুটি করে কোথাও খাদ্য সংগ্রহ করতে না পেরে, নিকটস্থ সাফা ও মারওয়া পাহাড়দ্বয়ের চূড়ায় উঠে চারদিকে দৃষ্টিপাত করতে লাগলেন কোথাও কোনো জনমানবের কাফেলা দেখা যায় কি না। এভাবে তিনি আশায়-নিরাশায় উভয় পাহাড়ে পরপর সাতবার ওঠানামা করতে থাকেন। তার পুত্রস্নেহের এই দৃশ্যটি আল্লাহর কাছে খুবই পছন্দনীয় হয়েছে বিধায় আল্লাহতায়ালা এই স্মৃতিটি চিরদিনের জন্য হাজিদের দ্বারা অমস্নান ও স্মরণীয় করে দেন। আর হজের এই কাজটি ওয়াজিব হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। মা হাজেরা উভয় পাহাড়ে সাতবার দৌড়াদৌড়ি করে নিরুপায় হয়ে সন্তানের কাছে ফিরে এসে দেখতে পেলেন যে, ইসমাইলের পাদদেশে পানি। বিবি হাজেরা তাড়াতাড়ি দৌড়ে গেলেন শিশুপুত্রের কাছে। হ্যাঁ ঠিকই পানি। শিশুপুত্রের খেলাচ্ছলে পায়ের গোড়ালির আঘাতে আঘাতে প্রস্তর চুইয়ে পানি আসছে। আল্লাহপাকের শুকরিয়া আদায় করে পানি যাতে গড়িয়ে যেতে না পারে তাই আশপাশ থেকে প্রস্তর ও বালু এনে চারপাশে বৃত্তাকারে পানি যতদূর গড়িয়েছে ততটুকু বাঁধ দিয়ে আটকালেন এবং পানিকে জমজম অর্থাৎ থামথাম বললেন। অমনি আল্লাহপাকের নির্দেশে পানি স্থির হয়ে রইলো। বর্ণিত আছে যে, সেদিন যদি তিনি পানিকে এভাবে বাধা প্রদান না করতেন, তবে এ পানিতেই সারাবিশ্ব তলিয়ে যেত। জমজম কূপের উৎপত্তির দিন থেকে মক্কা নগরীতে জনবসতির সূচনা হয়। ধীরে ধীরে তা মহানগরীতে পরিণত হয়। এর পানি বিশ্বের সর্বোত্তম এবং বিশেষ বরকতময়। 

জমজম কূপ সম্মন্ধে কিছু জানা-অজানা তথ্য:

 ১) আল্লাহ তা'লার অসীম কুদরতে ৪০০০ বছর পূর্বে সৃষ্টি হয়েছিল। এরপর থেকে… এর স্বাদেরও কোন পরিবর্তন হয় নাই আজ পর্যন্ত কোন এলগি বা শ্যাওলা জন্মায় নাই কোনরকম জীবাণুরও সংক্রমন হয় নাই পৃথিবীর বিভিন্ন হাই টেক ল্যাবোরেটরিতে এর মান ও গুণাগুণ পরীক্ষা করা হয় এবং তাতে কোনরকম সমস্যা পাওয়া যায় নাই আজ পর্যন্ত

২) ভারী মোটরের সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটার পানি উত্তোলন করার পরও পানি ঠিক সৃষ্টির সূচনাকালের ন্যায়। আর পানি উঠানো বন্ধের পর মাত্র ১১ মিনিটে আবার পানির লেভেল উঠে আসে ১৩ ফুটে! এখন একটা স্বাভাবিক গাণিতিক হিসাবে যাওয়া যাক। প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটার হিসাবে ২৪ ঘণ্টায় উত্তোলিত পানির হিসাব দাড়ায়- ৮০০০*৬০*৬০*২৪= ৬৯১.২ মিলিয়ন লিটার! যা পূরণ হয়ে যায় মাত্র ১১ মিনিটে অথচ তা তোলা হয়েছিল ২৪ ঘণ্টায়!! সুবহানআল্লাহ 

৩) দুটো আশ্চর্য ব্যাপার এখানে যে- জমজম কূপের এত দ্রুত পূর্ণ হয়ে যাওয়া বা কুপে পানি প্রবাহের এত তীব্র গতি আবার অন্যদিকে সেই তীব্র গতির পানিপ্রবাহ একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় এসে বন্ধ হয়ে যাওয়া আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সৃষ্টি অসাধারন এবং চমৎকার তাঁর নিয়ন্ত্রণ।

৪) এই কূপের পানি সৃষ্টির পর থেকে একই রকম আছে এর পানি প্রবাহ, এমনকি হজ্ব মউসুমে ব্যবহার ক'য়েক গুন বেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির স্তর কখনও নিচে নামে না।

৫)  সৃষ্টির পর থেকে এর গুনাগুন, স্বাদ ও এর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান একই পরিমানে আছে।

৬) এই কূপের পানির মধ্যে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এর পরিমান অন্যান্য পানির থেকে বেশী, এজন্য এই পানি শুধু পিপাসা মেটায় তা না, এই পানি ক্ষুধাও নিবারণ করে।

) এই পানিতে ফ্লুরাইডের পরিমান বেশী থাকার কারনে এতে কোন জীবানু জন্মায় না ।

৮) এই পানি পান করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।

৯) সব থেকে বড় নিদর্শন হলো এই কূপের কোন সংযোগ নেই, কারণ আসে পাশে নেই কোন জলাধার বা নদী বা সমুদ্র, সম্পূর্ণ মরুভূমি, আর বৃষ্টি… তা তো নেই বললেই চলে! আলহামদুলিল্লাহ, এটাই আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি নিদর্শন আমাদের জন্য

►রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জমজমের পানি যে যেই নিয়তে পান করবে, তার সেই নিয়ত পূরণ হবে। যদি তুমি এই পানি রোগমুক্তির জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমাকে আরোগ্য দান করবেন। যদি তুমি পিপাসা মেটানোর জন্য পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার পিপাসা দূর করবেন। যদি তুমি ক্ষুধা দূর করার উদ্দেশ্যে তা পান কর, তাহলে আল্লাহ তোমার ক্ষুধা দূর করে তৃপ্তি দান করবেন। এটি জিবরাইল (আ.)-এর পায়ের গোড়ালির আঘাতে হজরত ইসমাইল (আ.)-এর পানীয় হিসেবে সৃষ্টি হয়েছে।’ (ইবনে মাজাহ ও আল-আজরাকি)

►জম জমের পানি দাড়িয়ে এবং তিন শ্বাসে পান করা সুন্নাহ। পান করার সময় নিম্নের দোয়াটি পাঠ করা-
اللَّهُمَّ إِنِّى أَسْأَلُكَ عِلْمًا نَافِعًا, وَرِزْقًا وَاسِعًا, وَشِفَاءً مِنْ كُلِّ دَاءٍ.
(حديث ضعيف/ رواه الدارقطنى وعبد الرزاق والحاكم عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا مَوْقُوْفًا)

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আস'আলুকা ইলমান নাফি'আ, ওয়ারিজকান ওয়াসিয়া, ওয়াশিফা'আন মিন কুল্লি দা।

অর্থ: হে আল্লাহ, আমি আপনার নিকট কল্যাণকর জ্ঞান, প্রশস্থ রিযিক এবং যাবতীয় রোহ থেকে আরোগ্য কামনা করিতেছি। (দারা কুতনী, আব্দুর রাজ্জাক ও হাকেম, বর্ণনায় ইবেনে আব্বাস)

বৈজ্ঞানিক গবেষণায় জমজমের পানি
- গবেষক তারিক হোসাইন, রিয়াদ এবং মইনুদ্দিন আহমেদ 
বাংলা লিখেছেন

আব-ই-জমজম কূপ আল্লাহর সৃষ্ট এক বিস্ময়কর নিদর্শন। ১৯৭১ সালে একজন মিশরীয় ডাক্তার ইউরোপীয়ান গণমাধ্যমে লিখে ছিলেন, জমজমের পানি পানের উপযোগী নয়। কাবার অবস্থান ছিল সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে নিচে এবং মক্কার মাঝখানে। তাই শহরের সকল নোংরা পানি এই কূপে এসে জমা হয়। এই খবরটি সৌভাগ্যক্রমে বাদশাহ্ ফয়সলের দৃষ্টি গোচর হয় এবং তিন চরম রাগান্বিত হন। তিনি কৃষি ও পানি সম্পদ মন্ত্রণায়কে দ্রুত নির্দেশ দিলেন এর তদন্ত করতে। মন্ত্রণালয় জেদ্দার পাওয়ার এন্ড ডিজএলাইজেশন প্লান্টকে নির্দেশ দিল এই কাজটি করতে। তখন আমি (লেখক) সেই প্রতিষ্ঠানে ক্যামিকেল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত ছিলাম। আমি এই কাজটি করতে আগ্রহ দেখালাম। প্রথমে আমি কূপটির আয়তন সম্পর্কে ধারণা নিতে শুরু করলাম। আমি আমার সহকারীকে গোসল করিয়ে পবিত্র করে কূপে নামালাম। সহকর্মীর উচ্চতা ছিল ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি। কূপের পানি তার কাধ পর্যন্ত ছিল। কূপটির আয়তন ১৮ ফুট বাই ১৪ ফুট। সে কূপের এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে খুজে কোথাও কোন অর্ন্তনালী বা পাইপলাইন পেল না। আমার মাথায় অন্য একটি বুদ্ধি খেলল। আমি একটি উচ্চ মতা সম্পন্ন পাম্প বসিয়ে দ্রুত কূপের পানি সেচতে থাকলাম। কিন্তু আশ্চর্যজনক ভাবে পানির লেভেলে কোন পরিবর্তন ঘটল না। এটা ছিল একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে কোথা থেকে পানি কূপে আসছে তা বের করা যেত। আমি এই পদ্ধতি পুনরায় প্রয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিলাম। আমি সহকারীকে এবার কূপে নামিয়ে তাকে সূক্ষ্ম ভাবে পর্যবেনের নির্দেশ দিয়ে পাম্প চালু করলাম। এবার একটি অবাক করা ঘটনা ঘটল। সে হঠাৎ তার হাত তুলে চিৎকার করে বলে উঠল, “আলহামদুলিল্লাহ! আমি পেয়েছি। আমার পায়ের নিচে বালি নাচছে।” তারপর সে কূপের চারদিকে হাটতে শুরু করল এবং দেখল সব স্থানে একই ঘটনা ঘটছে। আসলে কূপের সব স্থান থেকে একই গতিতে পানি এসে সমতা বজায় রাখছিল। আমার এই পর্যবেণ শেষে আমি পানির নমুনা পরীার জন্য ইউরোপীয়ান ল্যবরেটরীতে পাঠালাম। আমি মক্কার অন্যান্য কূপগুলো সম্পর্কে খবর নিলাম। দেখলাম সেগুলো সচরাচর শুকনো থাকে। ইউরোপীয়ান ল্যাবেরটরীজ তাদের পরীা শেষে রিপোর্টে জানালো সাধারন পানির তুলনায় জমজমের পানিতে ক্যালশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম সল্টের পরিমাণ বেশী। যা হাজীদের কান্তি দূর হওয়ার জন্য একটি কারণ হতে পারে। ল্যাবেরটরীজ এই পানিকে পানের উপযোগী বলে আখ্যায়িত করে। বাদশাহ্ ফয়সল একথা শোনার পর অনেক খুশি হলেন এবং পূর্বের রিপোর্টটির একটি প্রতিবাদ ইউরোপীয়ান গণমাধ্যমে পাঠালেন। উল্লেখ্য, ছোট এই কূপটি লক্ষ লক্ষ মানুষের পানির চাহিদা মিটিয়ে আসছে। একটি পরীক্ষায় দেখা গিয়েছিল এখান থেকে আধুনিক পাম্পের মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে ৮ হাজার লিটার পানি উত্তোলন করা যায় এবং ২৪ ঘন্টা পর ১১ মিনিটের জন্য বিরতী দেয়া হলে পানির লেভেল আবার সমান হয়ে যায়। জমজম কূপের পানির স্তর কখনো কমে না। এতে কখনো শ্যাওলা বা আগাছা জন্মে না।  সূত্র- http://alislaah4.tripod.com/moreadvices2/id21.htm

See Video please(ভিডিওটি দেখুন):

Zam Zam Water - Mini Documentary 

 

Related other links:

Japanese Scientist's research on Zam Zam

Zamzam: A living miracle 

 



Saturday, August 10, 2013

Japanese Scientist's research on Zam Zam


We have recently realized the value of the use of amulets. It has been scientifically proven that water is affected by what is recited over it. Japanese researcher Masaru Emoto has had a unique experience. He said that he had read in a book that each snowflake falling from the sky is unique. He said that his scientific instincts told him that this was not true. The geometric shape of the snowflake is determined by its chemical composition. The composition of water is well known - two hydrogen atoms and one oxygen atom. So how come snowflakes that fall from the sky are different from one another? He said: "I was determined to prove that this theory was false." He built a laboratory, consisting of a deep freezer with a regulator, because no liquid, subjected to sudden freezing, can assume a geometric shape. The freezing must be slow, so the atoms have the chance to crystallize into the shape decreed by Allah (SWT). There was a deep freezer with a regulator, a cold room at the temperature of -7°C, and several microscopes equipped with cameras, so he could photograph the snowflake before it melted. The scientists working in this room wore warm clothing. He said: "I took samples from two faucets in the laboratory, I froze them, and each sample gave me a different snowflake. The samples came from two  different wells, two different rivers, from two different lakes. I almost went crazy and thought this was witchcraft." A Saudi student at the University of Tokyo happened to meet him, and asked him what was wrong. Masaru told him his problem. The student said to him: "We have blessed water, called Zamzam water. I will give you a sample of this water so you can experiment on it. Zamzam water is not affected by witchcraft or Jinns, so using it can prove or disprove the whole theory." Emoto took a sample of Zamzam water, and said: "I couldn't crystallize it, even by diluting the water by 1,000." In other words, he turned one cubic centimeter into one liter.

He said that when he diluted the water by 1,000 and froze it, he got a uniquely-shaped crystal. Two crystals were formed, one on top of the other, but they assumed a unique form. When he asked his Muslim colleague why there were two crystals, he told him it was because "Zamzam" is composed of two words: "Zam" and "Zam."

Masaru Emoto said: "My Muslim colleague offered to recite Koranic verses over the water. He brought a tape-recorder and played some Koranic verses, and we got the most perfectly-shaped crystals. Then he played the 99 names of Allah (SWT). Each name produced a uniquely-shaped crystal. Then he began cursing the water. We said: Water, you are impure. You are not suited for consumption. The water, in this case, did not freeze, or produced an extremely ugly crystal." When they uttered bad words like "war" or "fighting," the water did not freeze, or else produced an ugly shape. When the man completed these experiments, which lasted 15 years, he published a five-volume book called Messages from Water. He wrote: "I have proven that water, that peculiar liquid, is capable of thinking, fathoming, feeling, getting excited, and expressing  itself."

Following was written by a Japanese Scientist Masaru Emoto:

The quality / purity of Zamzam water has, will not be find any where else in the water on this earth.

He used the technology named NANO, and researched a lot on Zamzam water. And found out that if one drop of Zamzam water mix in 1000 drops of regular water, regular water will get the same quality like Zamzam water.

He also found that a mineral in one drop of Zamzam water has its own importance that will not be find any other water on this earth.

He also found in some tests that the quality or ingredients of Zamzam water can not be changed, why, science does not know the reason.

Even he re-cycled the Zamzam water, but no change it was still pure.

This scientist also found out that, the Muslims say BISMILLAH before eating/drinking. He says that after saying BISMILLAH on regular water, there are some strange changes happened in the quality of regular water. That make it best water.

He also found out that if some one recites the Quran on regular water, it gets the ability for the treatment of different diseases.

Masaru Emoto is a Japanese author known for his claim that if human speech or thoughts are directed at water droplets before they are frozen, images of the resulting water crystals will be beautiful or ugly depending upon whether the words or thoughts were positive or negative. Emoto claims this can be achieved through prayer, music or by attaching written words to a container of water.

 Source: ezsoftech.com


Watch the video:

The Miracle of Zamzam Water

 

Related Other Links:

Zamzam: A living miracle

আব-ই-জমজম: আল্লাহর এক বিস্ময়কর ও রহস্যময় নিদর্শন 

Zamzam: A living miracle

SO, what is so special about Zamzam water? In one word: Everything.

There is nothing ordinary about it. The miracle of how it came to being in the middle of the desert, its consistency throughout thousands of years, the beneficial qualities it has, and the fact that it never dries up. This water is special.

This small 5 ft. deep well is far away from any other source or body of water. It is self-replenishing. It is constantly replenishing itself in order to produce gallons upon gallons of water for consumption of millions of thirsty pilgrims every year plus the additional amount that is bottled and also the amount that is taken as gifts distributed worldwide.

ZamZam water level is around 10.6 feet below the surface.  It is the miracle of Allah that when ZamZam was pumped continuously for more than 24 hours with a pumping rate of 8,000 liters per second, water level dropped to almost 44 feet below the surface, BUT WHEN THE PUMPING WAS STOPPED, the level immediately elevated again to 13 feet after 11 minutes.
8,000 liters per second means that
8,000 x 60 = 480,000 liters per minute
480,000 liters per minutes means
that 480,000 x 60 = 28.8 Million liters per hour
And 28.8 Million liters per hour
means that 28,800,000 x 24 = 691.2 Million liters per day
So they pumped 690 Millions liters of ZamZam in 24 hours, but it was re-supplied in 11 minutes only.
There are 2 miracles here, the first that ZamZam was re-filled immediately, & the second is that Allah Holds the extra-ordinarily powerful Aquifer for not throwing extra ZamZam out of the well. It is the translation of the word ZamZam, which means Stop !!!!!!!!!!!! Stop !!!!!!!!!!!!!!! said by Hajirah Alaih As Salaam. Zimam is an Arabic word, it is the rope / REIN attached to bridle or noseband & it is used / pulled to stop the running animal.

Zamzam water has scientifically been proven to contain healing qualities due to its higher content of calcium and magnesium Salts and also the natural fluorides that encompass a germicidal action.

It is also an established scientific fact that pools or water wells tend to grow vegetation such as algae – especially in warm climates. Amazingly this is not the case in the well of Zamzam. It has remained free from biological contaminants.

From the time that Hajirah (peace be upon her) wandered aimlessly through the desert in search of sustenance for her son and herself; to the moment that Isma’il (peace be upon him) kicked his tiny feet on the sand and the well of Zamzam sprung out of the great Mercy of Allah, Muslims have been drinking from it. What is more fascinating is that it has never once dried up. To Muslims this blessed water is special in significance and history.

One of the greatest attributes of Zamzam is that it will never dry up. This is a gift from Allah to Makkah and to its pilgrims. Ibn Abbas narrated that the Prophet (peace be upon him) said: “... May Allah bestow his mercy upon her (Hagar, the mother of Isma’il), had she let go (of the water of Zamzam) it would have become a spring (rather than a well) whose water shall never dry.” (Ahmad)

Zamzam water: the power drink:  One of the miracles of Zamzam water is its ability to satisfy both thirst and hunger. One of the Companions of the Prophet said that before Islam, the water was called "Shabbaa'ah" or satisfying. It was filling and helped them nourish their families. After Islam, this powerful ability to quench thirst and fill stomachs remained. The Prophet said: "The best water on the face of the earth is the water of Zamzam; it is a kind of food and a healing from sickness." More recently, in the last few decades, samples of Zamzam water have been collected by scientists and they have found certain peculiarities that make the water healthier, like a higher level of calcium.

Zamzam water: a cure for sickness: Apart from its ability to serve as satisfying food and drink, Zamzam water's health benefits are also commended. The Prophet said it was a healing from sickness.This is why pilgrims to Makkah to this day collect it in bottles to bring back for relatives and friends back home who are ill. The Prophet used to carry Zamzam water in pitchers and water skins back to Madinah. He used to sprinkle it over the sick and make them drink it. Wahab ibn Munabbah, who was of the second generation of Muslims, said 'I swear by Him in whose possession my life is, Allah Ta`ala will relieve the person of all illnesses who drinks Zamzam to his fill and will also grant him good health.'

Chemical analysis
Dr. Ahmad Abdul-Qadir Al-Muhandis indicates that the results of chemical analyses show that Zamzam water is pure, without color or smell, has a distinct taste, and its hydrogen component is 7.5, indicating that it is alkaline to some extent.A study conducted in American laboratories showed that traces of 30 elements were identified in Zamzam water by means of energizing neutrons. Some of these elements measured less than 0.01.After matching up the chemical analysis to international specifications, especially to the specifications of the World Health Organization (WHO), results proved the potability of Zamzam water as well as its beneficial effect on the body. Additionally, sodium is very high in Zamzam water and the international specifications do not put a limit to the measurement of its composition.Further, microbes cannot survive in it, which means that Zamzam water preserves its taste and is not a congenial environment for bacteria.According to various chemical analyses, dry weather makes Zamzam more saline through evaporation, which is, with Allah’s blessings, good for the human body.Scientific analyses are additional evidences for non-Muslims that proves the truthfulness of the Prophet (peace be upon him). Whatever the Prophet (peace be upon him) said is miraculously true because it was based on divine revelation, as Allah said in the Qur’an: “Nor does he speak of (his own) desire. It is only a Revelation sent down to him.” (Quran 53: 3-4)The Prophet (peace be upon him) said: “Zamzam water is a lavish meal and a great healer.”He (peace be upon him) also said: “Zamzam water is what one intends to drink for. When one drinks it to be healed, Allah heals him; when one drinks it be full, Allah makes him full; and when one drinks it to quench his thirst, Allah quenches it.” (Ahmad and Ibn Majah)

এক অসাধারণ #না’তসহ দরূদ - বালাগাল উলা বি-কামালিহি: ইতিহাস, অনুবাদ ও তাৎপর্য