Thursday, June 6, 2013

সেরা ১০টি খুবই সুন্দর আর অপরাধমুক্ত মুসলিম দেশ ||


মহাবিশ্বের বিদ্যমান অসংখ্য নিদর্শন আল্লাহকে চিনতে ও খুজে পেতে সহায়তা করে ।

মহাবিশ্বের বিদ্যমান অসংখ্য নিদর্শন আল্লাহকে চিনতে ও খুজে পেতে সহায়তা করে । 

- শেখ সাদী

 

এই যে মহাবিশ্ব, মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি যা আমাদের সোলার সিষ্টেমের আবাসস্হল এবং আমাদের পৃথিবী, তা অসংখ্য অলৈাকিক নিয়মের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়েছে এবং সূক্ষ হিসাব দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে । এই সকল নিয়ম এবং ভারসাম্য ব্যবস্হা ডিজাইন করা হয়েছে এবং অলৈাকিকভাবে নিয়মের মধ্যে আবদ্ধ আছে শুধুমাত্র মানুষের জন্য বসবাসযোগ্য পরিবেশ তৈরী করার জন্য ।

আমাদের মহাবিশ্বকে নিয়ে গবেষণার ফলে এটা বুঝা যায় যে মহাবিশ্বের সাধারণ নিয়ম থেকে শুরু করে বস্তুর সূক্ষাতিসূক্ষ বৈশিষ্ট্যসমূহ, সর্বাপেক্ষা ক্ষুদ্র নিয়ম থেকে সর্বোচ্চ অনুপাতের যে পরিমাপ তার সবই একেবারে সঠিক পরিমাণে রয়েছে । আমাদের আশ্চর্য্য হতে হয় যে , এই মাপের সঠিকতা শুধুমাত্র মানুষের অস্তিত্ব টিকে থাকার জন্যই উপযোগী নয় বরং মানুষের প্রবৃদ্ধি ও বিকাশ লাভের জন্যও সহায়ক ।

মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ থেকে শুরু করে মিল্কিওয়েতে পৃথিবীর অবস্হান, সূর্যের রশ্মির পরিমাণ (spectrum) থেকে শুরু করে পানির ঘনত্ব (viscosity) পর্যন্ত, পৃথিবী থেকে চাদের দূরত্বের পরিমাণ থেকে বায়ুমন্ডলে গ্যাসের পরিমাণের অনুপাত ইত্যাদি অসংখ্য ফ্যাক্টর সমূহ সম্পূর্ণভাবে মানুষের বসবাসের উপযোগী । এমনকি কোনটার পরিমাণের সামান্য একটু এদিক সেদিক হলে পৃথিবী হয়ে যেত মানুষের বসবাসের সম্পূর্ণ অনুপযোগী ।মানুষ কল্পনাও করতে পারবে না কত হাজার হাজার নিয়ামক এবং শর্তসমূহ একসাথে একত্রিত হয়ে অলৈাকিকভাবে মানুষের বসবাসের জন্য পরিবেশ তৈরী করা হয়েছে ।

আসল কথা হলো - হাজার হাজার অলৈাকিক নিয়ামক এর কথা বাদ দিলেও প্রতিটা নিয়ামক বা শর্ত-ই যেন এক একটা আশ্চার্য্য বিষয় । যা আল্লাহর অসীম জ্ঞানের পরিচয় বহন করে । মহাবিশ্বের প্রতিটা অংশ-ই যেন এক একটা আশ্চর্য্য বিষয় - যা স্রষ্টার অপরিসীম জ্ঞান, ক্ষমতা এবং প্রজ্ঞার পরিচয় প্রকাশ করে ।

সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, এসব নিয়ামক বা শর্ত সমূহের খুবই সূক্ষ পরিমাণ এদিক সেদিক হলে মহাবিশ্ব এবং পৃথিবী আর মানুষের বাসযোগ্য হতো না । প্রত্যেকটা বিষয়-ই আছে একেবারে পারফেক্ট পর্যায়ে । 

নাসার মহাকাশবিদ প্রফেসর John O'Keefe বলেছেন, ' আমরা, মহাকাশ বিদ্যার আলোকে দেখতে গেলে অত্যন্ত যত্নের সাথে তৈরী করা এক সৃষ্টি । যদি মহাবিশ্ব একেবারে যথার্থভাবে তৈরী করা না হতো, আমরা কখন-ই অস্তিত্ববান হতাম না । এটা আমার ধারণা যে পারিপার্শ্বিক অবস্হাই তা নির্দেশ করে যে মহাবিশ্ব মানুষের বসবাসের জন্যই তৈরীকৃত আবাসস্হল ।'

ব্রিটিশ গণিতবিদ প্রফেসর Roger Penrose বলেছেন, 'আমি বরং বলব এই মহাবিশ্বের তৈরীর পিছনে কোন উদ্দেশ্য আছে । এটা কোন ভাবেই বাই চান্স তৈরী হয় নি ।'

বর্তমান পর্যন্ত সংগৃহিত সকল বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এটা অনুধাবন করা যায় যে, এই মহাবিশ্ব আকস্মিকভাবে, কোন পরিকল্পণা ছাড়া হঠাৎ করে এমনি এমনি তৈরী হওয়া কোনভাবেই সম্ভব নয় । মহাবিশ্বের শুরু থেকে বর্তমান মহূর্তের সময় পর্যন্ত যখন আপনি এই লেখাটি পড়ছেন, তার সবই সর্বজ্ঞানী এবং সর্বশক্তিমান স্রষ্টা তার জ্ঞান দিয়ে তৈরী করেছেন ।


Astrophysicist Alan Sandage, winner of the Crawford prize in astronomy, explains the situation as follows: I find it quite improbable that such order came out of chaos. There has to be some organizing principle. God to me is a mystery but is the explanation for the miracle of existence… '

Astrophysicist Alan Sandage, winner of the Crawford prize in astronomy বলেন যে, আমি এটা অসম্ভব বলেই মনে করি যে এই নিয়ম শৃংখলা কোন পরিকল্পনা ছাড়াই হয়েছে । এর পিছনে অবশ্যই কোন সুসংবদ্ধ নিয়ম কাজ করছে । স্রষ্টা আমার নিকট রহস্যের মত কিন্তু অলৈাকিক অস্তিত্বের ইহাই একমাত্র ব্যাখ্যা ..'

যেমন মহাবিশ্ব সৃষ্টির সূচনায় যে মহা বিস্ফোরণের মাধ্যমে তার সূচনা হয়েছে তার গতি যদি এক ভগ্নাংশ পরিমাণ ধীর হতো বা এক ভগ্নাংশ পরিমাণ বেশি হতো তাহলে এই মহাবিশ্ব এরূপ অবস্হায় আসতোনা ।

Paul Davies, a renowned Professor of Mathematics and
Physics at Australia’s Adelaide University, made a series of calculations in order to answer this question. The results he obtained were astonishing.

According to Davies, had the expansion rate following the Big Bang been different by one in a billion billions (1/1018), the universe could not have formed! Another
way of stating this figure is: “0,000000000000000001.” Any divergence of such a tiny scale would have meant no universe at all.

কুরআন শরীফের পাতায় পাতায় আল্লাহ মানুষকে এসব অলৈাকি অবস্হা সমূহের কিছুটা ইঙ্গিত দিয়ে তার নিদর্শন সমূহের বর্ণনা দিয়েছেন । তিনি বলেছেন এসব নিদর্শন সমূহ দেখে বুদ্ধিমান ও জ্ঞানী মানুষ স্রষ্টার অস্তিত্ব খুজে পায় ।

"নিঃসন্দেহে মহাবিশ্ব ও পৃথিবীর সৃষ্টির মধ্যে, আর রাত্রি ও দিবসের বিবর্তনে, আর জাহাজ - যা সাগরের মধ্যে চলাচল করে যার দ্বারা মানুষ মূনাফা করে, আর আকাশ থেকে বৃষ্টির মধ্যে, তারপর তার দ্বারা মৃত মাটিকে প্রাণ সন্চার করেন আর তাতে ছড়িয়ে দেন হরেক রকমের জীব-জন্তু (তার মধ্যে), আর আকাশ ও পৃথিবীর মাঝে নিয়ন্ত্রিত বাতাস ও মেঘের গতিবেগে, বিশেষ নিদর্শন রয়েছে বুদ্ধিমান লোকের জন্য ।" (সূরা বাকারঃ ১৬৪)

এই দুনিয়ার জীবনে আল্লাহকে দেখা যাবেনা বা ওনার সাথে কথা বলা যাবেনা । তবে তিনি মানুষকে আল্লাহর সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য যুগে যুগে নবী ও রাসূল পাঠিয়েছেন এবং অনেক কে ঐশীগ্রন্হ দান করেছেন । ইসলাম হলো আল্লাহ কর্তৃক সর্বশেষ অনুমোদিত ধর্ম , মহানবী (সাঃ) হলেন সর্বশেষ রাসূল এবং কুরআন হলো সর্বশেষ আসমানী কিতাব ।

'জ্ঞানী লোকেরা আল্লাহপাকের সৃষ্ট জগতের কলা কৈাশল সম্পর্কে চিন্তা ফিকির করিতে গিয়া বলিয়া থাকেন যে, হে আমাদের প্রতিপালক ! তুমি এইসব অনর্থক সৃষ্টি কর নাই । আমরা তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করিতেছি, তুমি আমাদের জাহান্নামের অগ্নি হইতে রক্ষা কর । ' (কুরআন)

আসুন আমরা স্রস্টাকে ওনার নিদর্শন দেখে খুজে পাই এবং উনার প্রেরিত আসমানী কিতাব অনুসারে জীবন পরিচালনা করি । এতে করে ইহকাল ও পরকাল - দুই জীবনেই আমরা আল্লাহর রহমতের ছায়াতলে থাকতে পারব ।

সূত্রঃ Click This Link 

 

Source: http://www.somewhereinblog.net

কুরআনে ভুল খুঁজতে গিয়ে নিজেই মুসলমান হলেন খ্রিস্টান গবেষক


অধ্যাপক ড. গ্যারি মিলার ছিলেন কানাডার সাবেক খ্রিস্টধর্ম প্রচারক। তিনি পবিত্র কুরআনের মধ্যে ভুল খোঁজার চেষ্টা করেছিলেন। কুরআনের ভুল বের করে যাতে ইসলাম ও কুরআন বিরোধী প্রচারণা চালানো সহজ হয় সেজন্য তিনি এ চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু কুরআন পড়ার পর তার ভিতরে অদ্ভুত পরিবর্তন আসে। ফলে নিজেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে মুসলমান হন। ইসলাম গ্রহণের পর তার দেয়া হয়েছে আবদুল আহাদ উমার।
অধ্যাপক ড. গ্যারি মিলার বলেন, আমি একদিন কুরআন সংগ্রহ করে তা পড়া শুরু করলাম। প্রথমে ভেবেছিলাম কুরআন নাযিল হয়েছিল আরবের মরুচারীদের মধ্যে। তাই এতে নিশ্চয় মরুভূমি সম্পর্কে কথা থাকবে। কুরআন নাযিল হয়েছিল ১৪০০ বছর আগে। তাই খুব সহজেই এতে অনেক ভুল খুঁজে পাব ও সেসব ভুল মুসলিমদের সামনে তুলে ধরব।
কিন্তু কুরআন পড়ার পরে বুঝলাম আমার এসব ধারণা ঠিক নয়, বরং আমি অনেক আকর্ষণীয় তথ্য পেলাম। বিশেষ করে সূরা নিসার ৮২ নম্বর আয়াতটি আমাকে গভীর ভাবনায় নিমজ্জিত করে। সেখানে আল্লাহ বলেন, এরা কী লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি? এটা যদি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো পক্ষ থেকে নাযিল হতো, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখা যেত’।
এরপর আরো গভীরভাবে কুরআন অধ্যয়ন করলেন গ্যারি মিলার। আর তার এই অধ্যয়নই তাকে নিয়ে গেল ইসলামের পথে। ইসলামের দোষ খুঁজতে গিয়ে তিনি হয়ে গেলেন একজন মুসলিম— তথা মহাসত্যের কাছে সমর্পিত একজন।
তিনি বলেছেন, আমি খুব বিস্মিত হয়েছি যে কুরআনে ঈসার (আ.) মাতা মারিয়ামের নামে একটি বড় পরিপূর্ণ সূরা রয়েছে। আর এ সূরায় তার এত ব্যাপক প্রশংসা ও সম্মান করা হয়েছে যে এত প্রশংসা বাইবেলেও দেখা যায় না। পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন স্থানে বিশ্বনবী মুহাম্মাদ (সা.)-এর নাম মাত্র ৫ বার এসেছে।

Wednesday, June 5, 2013

ধর্ষণে শীর্ষ স্থানাধিকারী ১০ টি দেশ : নেই কোন মুসলিম দেশ

সারা বিশ্বে ক্রমেই বেড়ে চলেছে ধর্ষণ, নারী নিগ্রহের ঘটনা। নারীর সম্ভ্রম লুঠ করার প্রবণতা বাংলাদেশের মতো দেশেও হচ্ছে। তবে পশ্চিমা দেশগুলোতে ধর্ষনের সংখ্যা বেশি। ধর্ষণে শীর্ষ স্থানাধিকারী ১০টি দেশের মধ্যে নেই মুসলমান প্রধান দেশ। প্রতিবেশি দেশ ভারতের স্থান পঞ্চম।
ধর্ষনের চিত্র বলছে এই অপরাধ সারা বিশ্বেই ক্রমবর্ধমান। কঠোর থেকে কঠোরতর আইন প্রণয়ন করেও এই অপরাধকে সেভাবে ঠেকানো যাচ্ছে না। বিভিন্ন দেশে ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা হিসাবে রয়েছে মৃত্যুদণ্ড। তাও এই প্রবণতা কমেনি। ২০১২ সালে দিল্লিতে বাসের মধ্যে একটি মেয়েকে ধর্ষণের ঘটনা সারা বিশ্বে তোলপাড় ফেলে দিয়েছিল। সেই ‘নির্ভয়া কাণ্ড’ ঘটার পর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল সারা ভারতে। তা সত্ত্বেও রাজধানী দিল্লিতেই প্রতিদিন মেয়েরা ধর্ষিতা হচ্ছেন।
সারা ভারতের চিত্র কমবেশি একই রকম। এবং সারা বিশ্বের ক্ষেত্রেও তা খুব একটা আলাদা নয়। প্রতিটি দেশেই ধর্ষণ নামক মারাত্মক অপরাধ সংঘটিত হয়ে চলেছে। নিচে দেয়া হলো বিশ্বের প্রথম ১০ টি ধর্ষণপ্রবণ দেশের চিত্র।
১.মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র : বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ধনী ও শক্তিশালী দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও নারী নিরাপত্তার হার চিন্তা করার মতো বিষয়। এদেশে ধর্ষণের শিকার হওয়াদের মধ্য়ে ৯১ শতাংশ মহিলা ও বাকী ৯ শতাংশ পুরুষ।
২.যুক্তরাজ্য : ইংল্ন্ড পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত দেশগুলির অন্যতম। অথচ সেদেশে ধর্ষণের ঘটনাও ঘটে বিস্তর। তথ্য বলছে, বছরে প্রায় ৮৫ হাজার মহিলা ধর্ষিতা হন গ্রেট ব্রিটেনে। প্রতি বছর যৌন হয়রানির শিকার হন প্রায় ৪০ হাজার মহিলা।
৩.দক্ষিণ আফ্রিকা : দক্ষিণ আফ্রিকায় কমবয়সী ও শিশুকন্যার ধর্ষণের ঘটনা ঘটে সবচেয়ে বেশি। আর সেদেশে সাজাও অত্যন্ত কম। কেউ দোষী প্রমাণিত হলে সাজা হয় মাত্র ২ বছরের জেল।

৪.সুইডেন : সুইডেনে প্রতি চারজনে একজন মহিলা ধর্ষণের শিকার হন। এবং প্রতিবছর ধর্ষণের সংখ্য়া হুহু করে বাড়ছে সুইডেনে।
.ভারত: বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র ভারতে প্রতিমুহূর্তেই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে চলেছে। নির্ভয়া কাণ্ডের পর সেভাবে কোনও প্রভাব পড়েনি সমাজজীবনে বা ধর্ষণের ঘটনাও কমার কোনও লক্ষণ চোখে পড়েনি।
৬.জার্মানি : ইউরোপের আর এক উন্নত দেশ জার্মানিতে এখনও পর্যন্ত ধর্ষণের ঘটনার প্রাণ হারিয়েছেন ২ লক্ষ ৪০ হাজার মানুষ।
৭.ফ্রান্স: ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সে ধর্ষণের ঘটনা অপরাধ হিসাবে গণ্য হতো না। পরে তা অপরাধের তালিকায় স্তান পেয়েছে। বছরে ৭৫ হাজারের বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে ফ্রান্সে অথচ ১০ শতাংশ ঘটনারও অভিযোগ জমা পড়ে না পুলিশে।
৮.কানাডা : হাফিংটন পোস্টের রিপোর্ট অনুযায়ী বছরে ৪ লক্ষ ৬০ হাজার মানুষ যৌন নির্যাতনের শিকার হন কানাডায়। বেশিরভাগ ঘটনাই ঘটে বাড়িতে চেনা পরিবেশে এবং ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে পরিবার-বন্ধুবান্ধবরাই যৌন নির্যাতন করেন।
৯.অস্ট্রেলিয়া : অস্ট্রেলিয়াতে ২০১২ সালের হিসাব ধরলে পঞ্চাশ হাজারের বেশি মহিলা বছরে নির্যাতিতা হন।

১০.ডেনমার্ক : ডেনমার্কে ৫২ শতাংশ মহিলা যৌন নির্যাতনের শিকার হন প্রতিবছর।
সূত্র : ওয়ান ইন্ডিয়া

পবিত্র কোরআনের অনুপ্রেরণায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চায় মুসলিম মনীষিদের অবদান






এক অসাধারণ #না’তসহ দরূদ - বালাগাল উলা বি-কামালিহি: ইতিহাস, অনুবাদ ও তাৎপর্য