Tuesday, August 27, 2013
Friday, August 23, 2013
রাখে আল্লাহ মারে কে?-এর নিদর্শন হিসাবে কিছু সত্য ঘটনা
রাখে আল্লাহ মারে কে?
যুগান্তর
রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট,
২০১৩
রাখে
আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ
প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক
বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে
পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে
বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা
হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও
নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি
এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
- See more at: http://www.jugantor.com/first-page/2013/08/21/22243#sthash.wyTYhznL.dpuf
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
- See more at: http://www.jugantor.com/first-page/2013/08/21/22243#sthash.wyTYhznL.dpuf
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের
(মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার
এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
রাখে আল্লাহ মারে কে!
২১ জুন (রেডিও তেহরান): চীনের ঝেজিয়াং
প্রদেশের নিংঘাই শহরে বৃহস্পতিবার রাতে আড়াই বছর বয়সী এক শিশুকন্যা
পাঁচতলা থেকে নিচে পড়ে অলৌকিকভাবে বেঁচে গেছে।
শিশুটি পাঁচতলায় অবস্থিত নিজ বাসভবনের
জানালার কাছে খেলতে খেলতে যখন নিচে পড়ে যাচ্ছিল, তখন রাস্তায় অবস্থানরত
কিছু মানুষ তার চিত্কার শুনতে পান। তারা তাত্ক্ষণিকভাবে মেয়েটিকে
উদ্ধারে এগিয়ে যান।
তারা একত্রে তাদের বাহু দিয়ে দ্রুতগতিতে
নেমে আসা শিশুটিকে আটকে দেন। ফলে শিশুকন্যাটি প্রায় অক্ষত অবস্থায় প্রাণে
রক্ষা পায়। অবশ্য উদ্ধারকাজে অংশগ্রহণকারী দু’ব্যক্তি হাতে চোট পান।
শিশুটির চোখের পাশে সামান্য আঘাত লেগেছে।
কিকি নামের শিশুটির বাবা-মা জানিয়েছেন,
সে ঘুমিয়ে পড়লে তাকে একাকি ঘরে রেখে তারা বাইরে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু
ঘুম থেকে জেগে সে জানালা বেয়ে উপরে উঠে আসে।#
Source: http://bangla.irib.ir , শুক্রবার, 21 জুন 2013
মিরাকল বেবি, রাখে আল্লাহ মারে কে!
লিখেছেন: মযনাপাখি৯ || বুধবার, ২৯ মে ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে। শব্দটির যথার্থতা
নতুন করে বিশ্বকে জানিয়েছে এক নবজাতক, বেবি-৫৯। একই সঙ্গে সে প্রমাণ করেছে
সৃষ্টিকর্তা না চাইলে কাউকে কেউ মারতে পারে না। এক সন্তান নীতির দেশ চীনের
জেইঝিয়াং প্রদেশের পূর্ব জিনহুয়া এলাকায় এমন-ই এক মিরাকল ঘটনার জন্ম
দিয়েছে এক নবজাতক। সুয়ারেজের পাইপ লাইনে দুদিন আটকে থাকার পর তাকে জীবিত
উদ্ধার করেছে দমকল বাহিনীর কর্মীরা। খবর ডেইলি মেইল’র।
দমকল কর্মীদের ধারণা, দু-তিন দিন আগে এই মানব শিশু জন্ম নিয়েছে। বেবি-৫৯ (ইনকিউবেটরের নম্বর অনুসারে নামকরণ করেছে বিশ্ব মিডিয়া)- কে তার জন্মদাতা ইচ্ছেকৃতভাবে পরিত্যক্ত করতে কমোডে ফেলে ফ্লাশ করে দেয়। এক সন্তানের নীতি থাকায় চীনে অনেকেই ছেলে সন্তানের আশা করে থাকেন। সেক্ষেত্রে কারও মেয়ে সন্তান হলে পিতা-মাতা সেটিকে পরিত্যক্ত করে থাকে, যা অহরহই দেশটিতে খবর হতে দেখা যায়। কিন্তু নিয়তি ছেলে শিশু বেবি ৫৯- কে বাঁচিয়ে রাখে। সুয়ারেজের পাইপে কান্নার শব্দ পেয়ে শনিবার ওই ভবনের চার তলার এক মহিলা বিষয়টি দমকল বাহিনীকে জানায়। পরে সেটি সোমবার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচার হলে সমালোচনার সঙ্গে দেশটিতে ব্যাপক ফেলে।
এরপর দীর্ঘ দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর দমকল বাহিনীর কর্মীরা টয়লেটের পাইপ লাইন থেকে তাকে উদ্ধার করে। শিশুটি এল-শেপ আকারে পাইপে আটকে ছিল। সেখান থেকে উদ্ধারের পর তাৎক্ষণিকভাবে তাকে হাসপাতালের ইনকিউবেটরে নেওয়া হয়। সেখানে নার্সদের সেবায় এখন তার অবস্থা অনেকটাই স্বাভাবিক।
যে পাইপ থেকে নবজাতককে উদ্ধার করা হয়েছে, সেটি মাত্র ৩ ইঞ্চি (১০ সেন্টিমিটার) ব্যাসের বলে চীনা পত্রিকাগুলো খবর দিয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা পুরো পাইপটি কেটে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিলে সেখান থেকে চিকিৎসকরা ৬ দশমিক ২ পাউন্ডের (২ কেজি ৮০০ গ্রাম) ওই শিশুটিকে নিরাপদে বের করে আনে। শিশুটির দুই হাত দুইপাশে পিন দিয়ে আটকানো ছিল এবং টয়লেটের নোংরা বর্জ্যে তার চোখ, মুখ ও শরীর ঢেকে ছিল। বের করার পর দেখা গেছে, শিশুটি মাথায় আঘাত পেয়েছে। তবে সে এখন আশঙ্কামুক্ত।
হাসপাতালে শিশুটি স্বাভাবিক আছে এবং তার জন্মদাতাকে খুঁজছে দেশটির পুলিশ। তবে এ ধরনের ঘৃণ্যকাজের জন্য শিশুটির মা-বাবার বিরুদ্ধে দেশটির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এই খবর প্রকাশের পর বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষেরা দুধ, ডায়পারসহ বিভিন্ন ধরনের উপহার সামগ্রী পুজিয়াং হাসপালে পাঠাচ্ছে। এছাড়া হাসপাতালে বিপুলসংখ্যক মানুষ এই মিরাকল বেবিকে দেখতে ভিড় করছেন।
এদিকে, হাসপাতালের নার্সরা জানিয়েছেন, উদ্ধারের পর হাসপাতালে আনা হলে শিশুটির অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিল। তবে এখন তার অবস্থা স্থিতিশীল। জিনহুয়ার পুজিয়াং সরকারি হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক বিভাগের নার্স জাহাং সঙ্গী বলেছেন, ‘আমরা ধারণা করছি মাথার উপরিভাগে আঘাতে শিশুটি জখম হয়েছে। কিন্তু সবকিছুই এখন স্বাভাবিক। তিনি বলেন, ‘শিশুটির মাকে খুঁজে বের করা হয়েছে এবং এখন তিনি হাসপাতালে শিশুটির কাছেই আছেন।’
জাহাং সঙ্গী আরো বলেন, ‘তারা শুনেছেন, শিশুটির মাকে খুঁজে পাওয়া গেছে। তিনি এখন হাসপাতালে আছেন। আমি শুনেছি ২২ বছর বয়সী ওই মা এখন পর্যন্ত অবিবাহিত।’ তবে ঠিক কি কারণে ওই মা এ ধরনের কাজ করতে গেছেন তা তিনি জানাননি। তবে পুলিশের ধারণা, ওই তরুণী অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে মা হয়েছেন। আর সেজন্যই এই ঘটনার জন্ম হয়েছে। চীনে সম্প্রতি এ ধরনের মা হওয়ার সংখ্যা বেড়ে গেছে বলেও পুলিশ দাবি করেছে।
নার্সরা জানান, এই ঘটনার পর তিন থেকে চারটি দল এসে শিশুটিকে দেখে বিভিন্ন পথ্য বাতলে গেছেন। এদের অনেকেই তাকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দত্তক নিতে চাইছেন। তারা জানান, তারা শুধু শিশুটির যত্ন করছেন। তবে কবে তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হবে তা তারা জানেন না।
তবে যেখানে শিশুটিকে পাওয়া গেছে, সেটি একটি ভবনের বিশ্রামকক্ষ। সেখানে পুলিশ রক্তজাতীয় গর্ভপাতের কোনো আলামত উদ্ধার করতে পারেনি। এমনকি সম্প্রতি সেখানে এই ধরনের কোনো সন্তান জন্ম দেওয়ার ঘটনাও কোনো বাসিন্দা জানাতে পারেননি। শিশুটি কিভাবে টয়লেটের পাইপে গেছে, তা উদ্ধার করা সম্ভব না হলেও দেশটির পুলিশ বলছে, এ বিষয়ে একটি হত্যাচেষ্টার মামলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
পুজিয়াং পুলিশ ব্যুরো তাদের মাইক্রো ব্লগের অ্যাকাউন্টে জানিয়েছে, ‘শিশুটির মাকে উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্তানাধীন। এর বেশি কিছু জানানো আপাতত সম্ভব নয়।’ এ ভিডিও পোষ্টটি দেখুন- মিরাকল বেবি, রাখে আল্লাহ মারে কে!
দমকল কর্মীদের ধারণা, দু-তিন দিন আগে এই মানব শিশু জন্ম নিয়েছে। বেবি-৫৯ (ইনকিউবেটরের নম্বর অনুসারে নামকরণ করেছে বিশ্ব মিডিয়া)- কে তার জন্মদাতা ইচ্ছেকৃতভাবে পরিত্যক্ত করতে কমোডে ফেলে ফ্লাশ করে দেয়। এক সন্তানের নীতি থাকায় চীনে অনেকেই ছেলে সন্তানের আশা করে থাকেন। সেক্ষেত্রে কারও মেয়ে সন্তান হলে পিতা-মাতা সেটিকে পরিত্যক্ত করে থাকে, যা অহরহই দেশটিতে খবর হতে দেখা যায়। কিন্তু নিয়তি ছেলে শিশু বেবি ৫৯- কে বাঁচিয়ে রাখে। সুয়ারেজের পাইপে কান্নার শব্দ পেয়ে শনিবার ওই ভবনের চার তলার এক মহিলা বিষয়টি দমকল বাহিনীকে জানায়। পরে সেটি সোমবার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচার হলে সমালোচনার সঙ্গে দেশটিতে ব্যাপক ফেলে।
এরপর দীর্ঘ দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর দমকল বাহিনীর কর্মীরা টয়লেটের পাইপ লাইন থেকে তাকে উদ্ধার করে। শিশুটি এল-শেপ আকারে পাইপে আটকে ছিল। সেখান থেকে উদ্ধারের পর তাৎক্ষণিকভাবে তাকে হাসপাতালের ইনকিউবেটরে নেওয়া হয়। সেখানে নার্সদের সেবায় এখন তার অবস্থা অনেকটাই স্বাভাবিক।
যে পাইপ থেকে নবজাতককে উদ্ধার করা হয়েছে, সেটি মাত্র ৩ ইঞ্চি (১০ সেন্টিমিটার) ব্যাসের বলে চীনা পত্রিকাগুলো খবর দিয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা পুরো পাইপটি কেটে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিলে সেখান থেকে চিকিৎসকরা ৬ দশমিক ২ পাউন্ডের (২ কেজি ৮০০ গ্রাম) ওই শিশুটিকে নিরাপদে বের করে আনে। শিশুটির দুই হাত দুইপাশে পিন দিয়ে আটকানো ছিল এবং টয়লেটের নোংরা বর্জ্যে তার চোখ, মুখ ও শরীর ঢেকে ছিল। বের করার পর দেখা গেছে, শিশুটি মাথায় আঘাত পেয়েছে। তবে সে এখন আশঙ্কামুক্ত।
হাসপাতালে শিশুটি স্বাভাবিক আছে এবং তার জন্মদাতাকে খুঁজছে দেশটির পুলিশ। তবে এ ধরনের ঘৃণ্যকাজের জন্য শিশুটির মা-বাবার বিরুদ্ধে দেশটির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এই খবর প্রকাশের পর বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষেরা দুধ, ডায়পারসহ বিভিন্ন ধরনের উপহার সামগ্রী পুজিয়াং হাসপালে পাঠাচ্ছে। এছাড়া হাসপাতালে বিপুলসংখ্যক মানুষ এই মিরাকল বেবিকে দেখতে ভিড় করছেন।
এদিকে, হাসপাতালের নার্সরা জানিয়েছেন, উদ্ধারের পর হাসপাতালে আনা হলে শিশুটির অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিল। তবে এখন তার অবস্থা স্থিতিশীল। জিনহুয়ার পুজিয়াং সরকারি হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক বিভাগের নার্স জাহাং সঙ্গী বলেছেন, ‘আমরা ধারণা করছি মাথার উপরিভাগে আঘাতে শিশুটি জখম হয়েছে। কিন্তু সবকিছুই এখন স্বাভাবিক। তিনি বলেন, ‘শিশুটির মাকে খুঁজে বের করা হয়েছে এবং এখন তিনি হাসপাতালে শিশুটির কাছেই আছেন।’
জাহাং সঙ্গী আরো বলেন, ‘তারা শুনেছেন, শিশুটির মাকে খুঁজে পাওয়া গেছে। তিনি এখন হাসপাতালে আছেন। আমি শুনেছি ২২ বছর বয়সী ওই মা এখন পর্যন্ত অবিবাহিত।’ তবে ঠিক কি কারণে ওই মা এ ধরনের কাজ করতে গেছেন তা তিনি জানাননি। তবে পুলিশের ধারণা, ওই তরুণী অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে মা হয়েছেন। আর সেজন্যই এই ঘটনার জন্ম হয়েছে। চীনে সম্প্রতি এ ধরনের মা হওয়ার সংখ্যা বেড়ে গেছে বলেও পুলিশ দাবি করেছে।
নার্সরা জানান, এই ঘটনার পর তিন থেকে চারটি দল এসে শিশুটিকে দেখে বিভিন্ন পথ্য বাতলে গেছেন। এদের অনেকেই তাকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দত্তক নিতে চাইছেন। তারা জানান, তারা শুধু শিশুটির যত্ন করছেন। তবে কবে তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হবে তা তারা জানেন না।
তবে যেখানে শিশুটিকে পাওয়া গেছে, সেটি একটি ভবনের বিশ্রামকক্ষ। সেখানে পুলিশ রক্তজাতীয় গর্ভপাতের কোনো আলামত উদ্ধার করতে পারেনি। এমনকি সম্প্রতি সেখানে এই ধরনের কোনো সন্তান জন্ম দেওয়ার ঘটনাও কোনো বাসিন্দা জানাতে পারেননি। শিশুটি কিভাবে টয়লেটের পাইপে গেছে, তা উদ্ধার করা সম্ভব না হলেও দেশটির পুলিশ বলছে, এ বিষয়ে একটি হত্যাচেষ্টার মামলার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
পুজিয়াং পুলিশ ব্যুরো তাদের মাইক্রো ব্লগের অ্যাকাউন্টে জানিয়েছে, ‘শিশুটির মাকে উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্তানাধীন। এর বেশি কিছু জানানো আপাতত সম্ভব নয়।’ এ ভিডিও পোষ্টটি দেখুন- মিরাকল বেবি, রাখে আল্লাহ মারে কে!
Source: http://www.bishorgo.com
রাখে আল্লাহ মারে কে!
ডেইলি সিলেট ডট কম : বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৩ |
ডেস্ক রিপোর্ট : ইরানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে সর্বোচ্চ সাজা কার্যকরের
পরও বিস্ময়করভাবে রক্ষা পেয়েছেন আলী রেজা নামে এক দণ্ডাদেশ পাওয়া আসামি।
এদিকে তাকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে ঝোলানোর প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছে দেশটির
সরকার। তবে এখন তার ভাগ্য নির্ধারণ করবেন দেশটির বিচার বিভাগ।
দেশটির বিচারমন্ত্রীর বরাত দিয়ে বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মাদক মামলায় দোষী প্রমাণিত হওয়ায় ৩৭ বছর বয়সী আলী রেজাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে
মৃত্যুদ- কার্যকরের আদেশ দেন দেশটির আদালত। গত সপ্তাহে তার দ- কার্যকর করা
হয়। ফাঁসির দড়িতে ১২ মিনিট ঝুলে ছিলেন তিনি। চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা
করেন। লাশ নেয়া হয় কারাগারের মর্গে।
দ- কার্যকরের পরদিন পরিবারের সদস্যরা লাশ আনতে মর্গে যান। সেখানে গিয়ে তারা
আলী রেজাকে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে দেখেন। এরপর হাসপাতালে নেয়া হয়। তাকে কড়া
নিরাপত্তায় সেখানে রাখা হয়েছে। তার বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে কোনো
তথ্য জানা যায়নি। তবে কোমায় রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
ইরানের বিচারমন্ত্রী মোস্তফা পুরমোহাম্মাদি বলেন, মৃৃত্যুদ- কার্যকরের পরও
কোনো দ-িত ব্যক্তি বেঁচে গেলে তাকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে ঝোলানোর কোনো
প্রয়োজন নেই।
বিচারমন্ত্রী বলেন, বেঁচে যাওয়া ওই ব্যক্তিকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে ঝুলিয়ে
মৃত্যুদ- কার্যকর করা হলে তা ইরানের ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর হবে।
ইরানের বিচার বিভাগের ওপর দেশটির সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। তাই আলী রেজার ভাগ্য দেশটির বিচার বিভাগই নির্ধারণ করবেন।
এদিকে আলী রেজাকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে ঝোলানো হবে বলে খবর বের হয়। এর
পরিপ্রেক্ষিতে তাকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে না ঝোলানোর জন্য ইরান সরকারের
কাছে অনুরোধ জানায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি
ইন্টারন্যাশনাল।
দ্বিতীয় দফায় ফাঁসির কাষ্ঠে যাওয়া থেকে রেজাকে বাঁচাতে তার আইনজীবীরা প্রধান বিচারপতির কাছেও ছুটে যান।
Source: http://dailysylhet.com
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের বিচারমন্ত্রী মোস্তফা পুর-মুহাম্মাদি বলেছেন, ফাঁসিতে ঝুলেও বেঁচে যাওয়া সেই ব্যক্তিকে দ্বিতীয় দফায় ফাঁসিতে ঝোলানো হবে না। তিনি আরো বলেছেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিটিকে কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্র দিয়ে রাখা হয়েছে। জীবিত থাকলে তাকে আর ফাঁসিতে ঝোলানো হবে না।
Source: http://bangla.irib.ir
রাখে আল্লাহ মারে কে?
ফেনী সংবাদদাতা(বৃহস্পতিবার 29 August 2013) : কুদরতের মহিমা বোঝে কার সাধ্য।
কালে ভদ্রে এমন অবিশ্বাষ্য ঘটনা ঘটে যা দেখেও বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। শেষ
পর্যন্ত বিশ্বাসীরা সেই ঘটনাকে আল্লাহর কুদরত বলে স্বীকার করতে বাধ্য হয় আর
অবিশ্বাসীরা খোঁজে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ। কিন্তু তাতে কোন কুল
কিনারা খুঁজে পায় না।
তেমনি এক অলৌকিক ঘটনা ঘটেছে মঙ্গলবার বিকেলে ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলা
সদরে। চার বছর বয়সী ফুটফুটে শিশু জাহিদ হোসেন রূপক, পিতা কাতার প্রবাসী
জহিরুল আলম পাঁচ তলা ভবনের ওপর নির্মিত পানির ট্যাংকের ওপর থেকে পিছলে পড়ে
যায় একেবারে মাটিতে। স্থানীয় আল হেলাল একাডেমীর নিকটস্থ পাটোয়ারী ভিলা নামক
উক্ত ভবনে রূপকরা বাস করে। দুষ্টুমি করতে গিয়ে পানির ট্যাংক থেকে ছিটকে
নিচে পড়ে যাওয়ার পর সংজ্ঞাহীন রূপককে স্থানীয়রা দ্রুত সোনাগাজী হাসপাতালে
নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর সেখান থেকে ফেনী কসমোপলিটন হাসপাতালে নেয়া
হলে হাসপাতালের নিউরোমেডিসিনের বিশেষজ্ঞ ডা. মোঃ আলাউদ্দিন তার চিকিৎসা
করেন। রূপকের বাম হাতের কুনুইয়ের কাছে হাড়ে আঘাত লাগে এবং মাথার তালুতে
তিনটি সেলাই দিতে হয়। এছাড়া তার শরীরে আর কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
গতকাল বুধবার সকালে তাকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ করে দেয়া হয়। এ ব্যাপারে
ডা. আলাউদ্দিনের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার দীর্ঘ চিকিৎসা জীবনে এমন
অবিশ্বাস্য ঘটনা আর দেখেননি। এঘটনার সঠিক কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই, এক
কথায় এটা একটি ‘মিরাকল’ বলে তিনি উল্লেখ করেন। হাসপাতালের এমডি ডা. এম.এ.
মোমেন বলেন, শিশুটিকে দেখতে হাসপাতালে বহু লোক ভিড় করেছিল।
Source: http://www.dailysangram.com
রাখে আল্লাহ মারে কে !
ঈদগাঁও প্রতিনিধি ॥
ঈদগাঁওতে“ রাখে আল্লাহ মারে কে ?” প্রবাদটির
আবার ও সত্যতা মিললো। বিকট আওয়াজে আকস্মিক বজ্রপাতের ছোবল থেকে প্রাণে
রক্ষা পেলো স্থানীয় দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। ৩ অক্টোবর
ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া এসব ছাত্র-ছাত্রীরা বুঝতে পারলো জীবন মৃত্যুর মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা। জানা যায়, বুধবার
দুপুরে ভারী বৃষ্টিপাতের সাথে বিকট শব্দে বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে ঈদগাঁওতে।
বিকট আওয়াজের বজ্রপাত ঈদগাহ্ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও ঈদগাঁও সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংযোগ স্থলে আঘাত হানে। বজ্রপাতের আঘাতে সংযোগ স্থানে
অবস্থিত নারিকেল গাছটি মুহূতেই পুরে যায় এবং গাছে সংযুক্ত বিদ্যুৎ তার
ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যায়। অন্যদিকে একই বজ্রপাতের আঘাতে হাইস্কুল মার্কেটের
ছাদে স্থাপিত একটি ডিজিটাল ব্যানার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে ভয়াবহ এ বজ্রপাতের
ছোবল থেকে ভাগ্যক্রমে প্রাণে রক্ষা পায় দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শতাধিক
ছাত্র/ছাত্রী। নবম শ্রেণির ছাত্রী শাকিলা শাবনুর আইরিন জানায়, বজ্রপাত তাদের শ্রেণির সামনে আঘাত হানলেও ভাগ্যক্রমে তারা সবাই অক্ষত রয়ে যায়। বিদ্যালয়ের সিনিয়র মোঃ আবু তাহের জানান, এ ঘটনায় ছাত্র/ছাত্রীরা আবার ও রাখে আল্লাহ্ মারে কে? প্রবাদের সত্যতা অনুধাবন করতে পারলো।
Source: http://www.dainikazadi.org
Source: http://www.dainikazadi.org
রাখে আল্লাহ মারে কে?
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রিপোর্ট\\ রেললাইনের ওপর বসে আছেন সত্তোরোধর্্ব এক বৃদ্ধা। ওই লাইনের ওপর দিয়েই আসছে ট্রেনের ইঞ্জিন। ইঞ্জিনটি খুব কাছাকাছি চলে আসলেও বৃদ্ধাটি নড়াচড়া করছিলনা। পাশেই দাড়িয়ে থাকা লোকজন চিৎকার চেচামেচি করলেও তা কোনভাবেই কানে পৌছেনি চালক কিংবা বৃদ্ধার। ইঞ্জিনটি বৃদ্ধার ওপর দিয়ে চলে যায়। বৃদ্ধার নিশ্চিত মৃতু্য ভেবেই লোকজন এগিয়ে আসে। কিন্তু একি ওই বৃদ্ধা তখনও জীবিত। এভাবেই সত্তোরোধর্্ব বৃদ্ধার অলৌকিকভাবে বেঁচে যাওয়ার কথা বললেন প্রত্যৰদশর্ী দীপক দাস। তিনি জানান, এ সময় অবশ্য কেউ ওই বৃদ্ধাকে হাসপাতালে নেওয়ার উদ্যোগ নেয়নি। কিছু সময় পর রম্নবেল, রাকেশ, ওমেশ, মাহফুজ নামে কয়েক যুবক আহত অবস্থায় ওই বৃদ্ধাকে আখাউড়া হাসপাতালে ভর্তি করান। ওই বৃদ্ধার শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন আছে। অনেকটা কঙ্কালসার ওই মহিলা হাসপাতালে সাংবাদিকদের সঙ্গে কোন কথা বলতে পারেননি। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন এলাকায়। ভৈরব থেকে শায়েসত্দাগঞ্জগামী বাল্লা লোকাল ট্রেনের ইঞ্জিন সান্টিং করে ফিরে আসার সময় এ ঘটনা ঘটে। আহত বৃদ্ধার পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি কেউ। ঘটনার আরেক প্রত্যদর্শী রেলওয়ে পূর্বকলোনীর মুন্না জানান, ওই বৃদ্ধা ইঞ্জিনের ধাক্কা খেয়ে রেললাইনের দুই পাতের মাঝখানে পড়ে যান। ইঞ্জিনটি কিছু দূর এগিয়ে থামলে তাঁকে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে।
Date: 05/10/2010
Source: http://www.dailybrahmanbaria.com
যুগান্তর রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট, ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
যুগান্তর রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট, ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
যুগান্তর রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট, ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
রাখে আ
যুগান্তর রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট, ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
যুগান্তর রিপোর্ট
প্রকাশ : ২১ আগস্ট, ২০১৩
রাখে আল্লাহ মারে কে? জীবন-মৃত্যু নিয়ে নানা অভাবনীয় ঘটনার কারণেই সম্ভবত এ প্রবচনের উদ্ভব। তেমনি একটি অসাধারণ ঘটনা মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর দৈনিক বাংলা মোড়ের কাছাকাছি ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ ঘটেছে পথচারী ও এলাকার লোকজনের। সড়ক দুর্ঘটনায় ঘায়েল হয়েও অলৌকিকভাবে প্রাণে বেঁচে গেছেন এক মোটরসাইকেল আরোহী। ধাবমান বাসের ধাক্কায় মোটরবাইকটির দফারফা হলেও মোটরসাইকেলের চালক শরিফুল ইসলাম (৩০) যাত্রীবাহী বাসটির নিচে পড়েও নির্ঘাত মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন নিজ বুদ্ধিমত্তা, উপস্থিত বুদ্ধি এবং শারীরিক কসরতের কারণে।
শরিফের (মেট্রো হ-২৭-৬৩৯২) মোটরসাইকেলটি বাসের সামনে ছিটকে পড়ে মুহূর্তেই দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ছিটকে পড়েন শরিফও একইভাবে দুর্ঘটনাকারী বাসটির সামনে। পথচারীরা ‘হায় হায়’ করে ওঠেন সমস্বরে। এই ‘বুঝি সব শেষ’। কিন্তু না, চোখের পলকে সিনেমার ‘হিরোর’ মতো তার ওপরে ওঠে যাওয়া বাসটির নিচে চেচিসের একটি রড আঁকড়ে ধরেন যুবক শরিফ। মাথা বাঁচিয়ে মরিয়া হয়ে রড আঁকড়ে ধরে থাকলেও পলায়নপর বাসের চালক গাড়ি না থামিয়ে প্রায় ১০০ গজ পর্যন্ত চালিয়ে নিয়ে যায়। মাথা বাঁচলেও বাসটি শরিফকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায় ১০০ গজ। পথের লোকজনের আর্তচিৎকার এবং কিছু লোকের ধাওয়ার মুখে বাসটি থামাতে বাধ্য হন চালক। বাসের তলা থেকে উদ্ধার করা হয় শরিফুল ইসলামকে। রাখে আল্লাহ মারে কে? প্রাণে বাঁচলেও আহত শরিফুল একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান।
রাখে আল্লাহ মারে কে
রাখে আল্লাহ মারে কে
Friday, August 16, 2013
Thursday, August 15, 2013
Wednesday, August 14, 2013
কোরানের আয়াত পাঠ করে যেভাবে রোগী সুস্থ করা হয় (ভিডিও সহ)
সম্মানিত ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম,আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম আল্লাহ তায়ালার একটি নিদর্শন। দেখুন শুধু মাত্র কোরানের আয়াত পাঠ করে যেকোন রোগী সুস্থ করা যায় । অবাক হওয়ার কিছু নেই, এটি বাস্তব ঘটনা। আল্লাহ তায়ালার নিদর্শন মাত্র।শুধুমাত্র কোরানের আয়াত পাঠ করে যেভাবে রোগী সুস্থ করা হয় তার একটি ভিডিও দিলাম। আশা করছি ভালো লাগবে।
মালা আলী,ইরাকের কুর্দিস্তানের বাসিন্দা। তার নিজেরএকটি হসপিটাল রয়েছে যেখানে শুধুমাত্র কুরআনের আয়াত পাঠ করে অনেক কঠিন রোগেরও মুক্তি দিয়ে থাকেন। এজন্য সরকারের পক্ষ থেকেও সকল ধরনের সাহায্য সহযোগীতা পেয়ে আসছেন বহু দিন ধরে। শুধু মাত্র আল্লাহর ক্ষমতা বলে ই তিনি মানুষের চিকিৎসা করে থাকেন বিনিময়ে দোয়া ছাড়া আর কিছুই নেন না। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে যে কেউ আসতে পারে এই হসপিটালে।
তার চিকিৎসার ধরন হলো, কুরআনের আয়াত লেখা, মোনাজাত করা ও রোগিকে উচ্চারন করতে বলা।আল্লাহ তায়ালার ঈষারায় মুক্তি মেলে অনেক কঠিন রোগেরও।
ভিডিও দেখুন: (একবার ক্লিক করে ভিডিও চালু না হলে ২য় বার ক্লিক করুন)
Please see Mala Ali's YouTube channels: Mala Ali kurdi
Saturday, August 10, 2013
Japanese Scientist's research on Zam Zam
We have recently realized the value of the use of amulets.
It has been scientifically proven that water is affected by what is recited
over it. Japanese researcher Masaru Emoto has had a unique experience. He said
that he had read in a book that each snowflake falling from the sky is unique.
He said that his scientific instincts told him that this was not true. The
geometric shape of the snowflake is determined by its chemical composition. The
composition of water is well known - two hydrogen atoms and one oxygen atom. So
how come snowflakes that fall from the sky are different from one another? He
said: "I was determined to prove that this theory was false." He
built a laboratory, consisting of a deep freezer with a regulator, because no
liquid, subjected to sudden freezing, can assume a geometric shape. The
freezing must be slow, so the atoms have the chance to crystallize into the
shape decreed by Allah (SWT). There was a deep freezer with a regulator, a cold
room at the temperature of -7°C, and several microscopes equipped with cameras,
so he could photograph the snowflake before it melted. The scientists working
in this room wore warm clothing. He said: "I took samples from two faucets
in the laboratory, I froze them, and each sample gave me a different snowflake.
The samples came from two different wells, two different rivers, from two
different lakes. I almost went crazy and thought this was witchcraft." A
Saudi student at the University of Tokyo happened to meet him, and asked him
what was wrong. Masaru told him his problem. The student said to him: "We
have blessed water, called Zamzam water. I will give you a sample of this water
so you can experiment on it. Zamzam water is not affected by witchcraft or
Jinns, so using it can prove or disprove the whole theory." Emoto took a
sample of Zamzam water, and said: "I couldn't crystallize it, even by
diluting the water by 1,000." In other words, he turned one cubic
centimeter into one liter.
He said that when he diluted the water by 1,000 and froze
it, he got a uniquely-shaped crystal. Two crystals were formed, one on top of
the other, but they assumed a unique form. When he asked his Muslim colleague
why there were two crystals, he told him it was because "Zamzam" is
composed of two words: "Zam" and "Zam."
Masaru Emoto said: "My Muslim colleague offered to
recite Koranic verses over the water. He brought a tape-recorder and played
some Koranic verses, and we got the most perfectly-shaped crystals. Then he
played the 99 names of Allah (SWT). Each name produced a uniquely-shaped
crystal. Then he began cursing the water. We said: Water, you are impure. You
are not suited for consumption. The water, in this case, did not freeze, or
produced an extremely ugly crystal." When they uttered bad words like
"war" or "fighting," the water did not freeze, or else
produced an ugly shape. When the man completed these experiments, which lasted
15 years, he published a five-volume book called Messages from Water. He wrote:
"I have proven that water, that peculiar liquid, is capable of thinking,
fathoming, feeling, getting excited, and expressing itself."
Following was written by a Japanese Scientist Masaru Emoto:
The quality / purity of Zamzam water has, will not be find any where else in
the water on this earth.
He used the technology named NANO, and researched a lot on Zamzam water. And
found out that if one drop of Zamzam water mix in 1000 drops of regular water,
regular water will get the same quality like Zamzam water.
He also found that a mineral in one drop of Zamzam water has its own importance
that will not be find any other water on this earth.
He also found in some tests that the quality or ingredients of Zamzam water can
not be changed, why, science does not know the reason.
Even he re-cycled the Zamzam water, but no change it was still pure.
This scientist also found out that, the Muslims say BISMILLAH before
eating/drinking. He says that after saying BISMILLAH on regular water, there
are some strange changes happened in the quality of regular water. That make it
best water.
He also found out that if some one recites the Quran on regular water, it gets
the ability for the treatment of different diseases.
Masaru Emoto is a Japanese author known for his claim that if human speech or
thoughts are directed at water droplets before they are frozen, images of the
resulting water crystals will be beautiful or ugly depending upon whether the
words or thoughts were positive or negative. Emoto claims this can be achieved
through prayer, music or by attaching written words to a container of water.
Source: ezsoftech.com
Watch the video:
The Miracle of Zamzam Water
Related Other Links:
Zamzam: A living miracle
আব-ই-জমজম: আল্লাহর এক বিস্ময়কর ও রহস্যময় নিদর্শন
Zamzam: A living miracle
SO, what is so special about Zamzam water? In one word: Everything.
There
is nothing ordinary about it. The miracle of how it came to being in
the middle of the desert, its consistency throughout thousands of years,
the beneficial qualities it has, and the fact that it never dries up.
This water is special.
This small 5 ft. deep well is far away from any other source or body of
water. It is self-replenishing. It is constantly replenishing itself in
order to produce gallons upon gallons of water for consumption of
millions of thirsty pilgrims every year plus the additional amount that
is bottled and also the amount that is taken as gifts distributed
worldwide.
ZamZam water level is around 10.6 feet below the surface. It is the
miracle of Allah that when ZamZam was pumped continuously for more than
24 hours with a pumping rate of 8,000 liters per second, water level
dropped to almost 44 feet below the surface, BUT WHEN THE PUMPING WAS
STOPPED, the level immediately elevated again to 13 feet after 11
minutes.
8,000 liters per second means that
8,000 x 60 = 480,000 liters per minute
480,000 liters per minutes means
that 480,000 x 60 = 28.8 Million liters per hour
And 28.8 Million liters per hour
means that 28,800,000 x 24 = 691.2 Million liters per day
So they pumped 690 Millions liters of ZamZam in 24 hours, but it was re-supplied in 11 minutes only.
There are 2 miracles here, the first that ZamZam was re-filled
immediately, & the second is that Allah Holds the extra-ordinarily
powerful Aquifer for not throwing extra ZamZam out of the well. It is the translation of the word ZamZam,
which means Stop !!!!!!!!!!!! Stop !!!!!!!!!!!!!!! said by Hajirah
Alaih As Salaam. Zimam is an Arabic word, it is the rope / REIN attached
to bridle or noseband & it is used / pulled to stop the running
animal.
Zamzam water has scientifically been proven to contain healing qualities
due to its higher content of calcium and magnesium Salts and also the
natural fluorides that encompass a germicidal action.
It
is also an established scientific fact that pools or water wells tend
to grow vegetation such as algae – especially in warm climates.
Amazingly this is not the case in the well of Zamzam. It has remained
free from biological contaminants.
From the time that Hajirah (peace be upon her) wandered aimlessly
through the desert in search of sustenance for her son and herself; to
the moment that Isma’il (peace be upon him) kicked his tiny feet on the
sand and the well of Zamzam sprung out of the great Mercy of Allah,
Muslims have been drinking from it. What is more fascinating is that it
has never once dried up. To Muslims this blessed water is special in
significance and history.
One of the greatest
attributes of Zamzam is that it will never dry up. This is a gift from
Allah to Makkah and to its pilgrims. Ibn Abbas narrated that the Prophet
(peace be upon him) said: “... May Allah bestow his mercy upon her
(Hagar, the mother of Isma’il), had she let go (of the water of Zamzam)
it would have become a spring (rather than a well) whose water shall
never dry.” (Ahmad)
Zamzam water: the power drink: One of the miracles of Zamzam water is its ability to satisfy both thirst and hunger. One of the Companions of the Prophet said that before Islam, the water
was called "Shabbaa'ah" or satisfying. It was filling and helped them
nourish their families. After Islam, this powerful ability to quench thirst and fill stomachs
remained. The Prophet said: "The best water on the face of the earth is
the water of Zamzam; it is a kind of food and a healing from sickness." More recently, in the last few decades, samples of Zamzam water have
been collected by scientists and they have found certain peculiarities
that make the water healthier, like a higher level of calcium.
Zamzam water: a cure for sickness: Apart from its ability to serve as satisfying food and drink, Zamzam water's health benefits are also commended. The Prophet said it was a healing from sickness.This is why pilgrims to Makkah to this day collect it in bottles to bring back for relatives and friends back home who are ill. The Prophet used to carry Zamzam water in pitchers and water skins back to Madinah. He used to sprinkle it over the sick and make them drink it. Wahab ibn Munabbah, who was of the second generation of Muslims, said 'I swear by Him in whose possession my life is, Allah Ta`ala will relieve the person of all illnesses who drinks Zamzam to his fill and will also grant him good health.'
Zamzam water: a cure for sickness: Apart from its ability to serve as satisfying food and drink, Zamzam water's health benefits are also commended. The Prophet said it was a healing from sickness.This is why pilgrims to Makkah to this day collect it in bottles to bring back for relatives and friends back home who are ill. The Prophet used to carry Zamzam water in pitchers and water skins back to Madinah. He used to sprinkle it over the sick and make them drink it. Wahab ibn Munabbah, who was of the second generation of Muslims, said 'I swear by Him in whose possession my life is, Allah Ta`ala will relieve the person of all illnesses who drinks Zamzam to his fill and will also grant him good health.'
Chemical analysis
Dr. Ahmad Abdul-Qadir Al-Muhandis
indicates that the results of chemical analyses show that Zamzam water
is pure, without color or smell, has a distinct taste, and its hydrogen
component is 7.5, indicating that it is alkaline to some extent.A
study conducted in American laboratories showed that traces of 30
elements were identified in Zamzam water by means of energizing
neutrons. Some of these elements measured less than 0.01.After
matching up the chemical analysis to international specifications,
especially to the specifications of the World Health Organization (WHO),
results proved the potability of Zamzam water as well as its beneficial
effect on the body. Additionally, sodium is very high in Zamzam water
and the international specifications do not put a limit to the
measurement of its composition.Further, microbes
cannot survive in it, which means that Zamzam water preserves its taste
and is not a congenial environment for bacteria.According
to various chemical analyses, dry weather makes Zamzam more saline
through evaporation, which is, with Allah’s blessings, good for the
human body.Scientific analyses are additional
evidences for non-Muslims that proves the truthfulness of the Prophet
(peace be upon him). Whatever the Prophet (peace be upon him) said is
miraculously true because it was based on divine revelation, as Allah
said in the Qur’an: “Nor does he speak of (his own) desire. It is only a Revelation sent down to him.” (Quran 53: 3-4)The Prophet (peace be upon him) said: “Zamzam water is a lavish meal and a great healer.”He
(peace be upon him) also said: “Zamzam water is what one intends to
drink for. When one drinks it to be healed, Allah heals him; when one
drinks it be full, Allah makes him full; and when one drinks it to
quench his thirst, Allah quenches it.” (Ahmad and Ibn Majah)
Source: http://www.saudigazette.com.sa and other web source
Related Other Links:
Japanese Scientist's research on Zam Zam
আব-ই-জমজম: আল্লাহর এক বিস্ময়কর ও রহস্যময় নিদর্শন
Related Other Links:
Japanese Scientist's research on Zam Zam
আব-ই-জমজম: আল্লাহর এক বিস্ময়কর ও রহস্যময় নিদর্শন
Thursday, August 8, 2013
কোরআনে শব্দ ও আয়াতের পুনরাবৃত্তি রহস্য
কোরআনে শব্দ ও আয়াতের পুনরাবৃত্তি রহস্য
কোরআন শরীফে সুরা “আল ফজর” এর ৭ নম্বর আয়াতে “ইরাম” নামক একটি গোত্র কিংবা শহরের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু “ইরাম” এর নাম কোন ইতিহাসে পাওয়া যায় না। তাই কোরআন শরীফের তাফসীরকারকরাও সুস্পষ্টভাবে এ শব্দটির অর্থ বলতে সক্ষম হননি।
১৯৭৩ সালে সিরিয়ার “এরলূস” নামক একটি পুরনো শহরে খনন কার্যের সময় কিছু পুরনো লিখন পাওয়া যায়। এ সমস্ত লিখন পরীক্ষা করে সেখানে চার হাজার বছরের একটি পুরনো সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। এ লিখনগুলোর ভেতর “ইরাম” শহরের উল্লেখ আছে। একসময় এরলুস অঞ্চলের লোকজন “ইরাম” শহরের লোকজনের সংগে ব্যবসা-বানিজ্য করতো। এ সত্যটা আবিষ্কৃত হলো মাত্র সেদিন অর্থাৎ ১৯৭৩ সালে। প্রশ্ন হচ্ছে, দেড় হাজার বছর আগে নাযিল করা কোরআন শরীফে এই শহরের নাম এলো কি করে? আসলে কোরআন শরীফ হচ্ছে আল্লাহর বাণী, আর আল্লাহ তাআলা এখানে “ইরাম” শহরের উদাহরণ দিয়েছেন।
কোরআন শরীফে হযরত মোহাম্মদ (স.) এর একজন দুশমনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, সে হচ্ছে আবু লাহাব। ওহী নাযিল হওয়ার পর যদি আবু লাহাব ইসলাম কবুল করতো তাহলে কোরআন শরীফের আয়াতটি মিথ্যা প্রমানিত হতো, কিন্তু আবু লাহাব ইসলাম কবুল করেনি এবং কোরআন শরীফের বাণী চিরকালের জন্য সত্য হয়েই রয়েছে।
কোরআন শরীফে সুরা “আর রোম” –এ পারস্য সম্রাজ্য ধ্বংসের ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছে এবং যে সময় এই ওহী নাযিল হয় তখন মানুষের পক্ষে বিশ্বাস করা অকল্পনীয় ছিল যে, রোমকদের যারা পরাজিত করলো তারা অচিরেই তাদের হাতে ধ্বংস হতে পারে , কিন্তু কোরআন শরীফ এ বিষয়ে ভবিষ্যৎবাণী করেছে এবং এ আয়াত নাযিল হবার ৭ বছর সময়ের মধ্যে অর্থাৎ ৬২৭ খ্রীস্টাব্দে এসে সত্য প্রমানিত হয়েছে।
এ আয়াতে “ফি আদনাল আরদ” বলে আল্লাহ তায়ালা গোটা ভূ-মণ্ডলের যে স্থানটিকে “সর্বনিম্ন অঞ্চল” বলেছেন তা ছিলো সিরিয়া, ফিলিস্তিন ও জর্দানের পতিত “ডেড সী” এলাকা। এ ভূখন্ডতেই ৬২৭ খ্রীস্টাব্দে রোমানরা ইরানীদের পরাজিত করে। মাত্র কিছুদিন আগে আবিস্কৃত ভূ-জরিপ অনুযায়ী এটা প্রমানিত হয়েছে যে, এই এলাকাটা সারা দুনিয়ার মধ্যে আসলেই নিম্নতম ভূমি। “সী লেভেল” থেকে ৩৯৫ মিটার নীচে। এ জায়গাটা যে গোটা ভূ-খন্ডের সবচেয়ে নিচু জায়গা এটা ১৪ শ বছর আগের মানুষেরা কি করে জানবে। বিশেষ করে এমন একজন মানুষ যিনি ভূ-তত্ব প্রাণীতত্ত্ব ইত্যাদী কোন তত্ত্বেরই ছাত্র ছিলেন না।
কোরআনের আরেকটি বিষ্ময়কর বিষয় হচ্ছে লোহা ধাতুর বিবরণ। কোরআনের সুরা “আল হাদীদ” এ আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “আমি লোহা নাযিল করেছি, যাতে রয়েছে প্রচুর শক্তি ও মানুষদের জন্যে প্রভূত কল্যাণ ।” লোহা নাযিলের বিষয়টি তাফসীরকারকরা নানাভাবে ব্যাখ্যা করতে চেয়েছেন; কিন্তু যেখানে আল্লাহ তায়ালার স্পষ্ট “নাযিল” শব্দটি রয়েছে সেখানে এত ব্যাখ্যা বিশ্লেষনের দিকে না গিয়ে আমরা যদি কোরআনের আক্ষরিক অর্থের দিকে তাকাই তাহলে দেখতে পাবো, আধুনিক বিজ্ঞানের উদ্ভাবনীও ঠিক একথাটাই বলছে। পদার্থবিজ্ঞানীরা বলেন, লোহা উৎপাদনের জন্য যে ১৫ লক্ষ সেলসিয়াস তাপমাত্রা প্রয়োজন তার কোনো উপকরণ আমাদের পৃথিবীতে নেই। এটা একমাত্র নক্ষত্রের
তাপমাত্রা দ্বারাই সম্ভব। লক্ষ লক্ষ বছর আগে মহাশূণ্যে কোন নক্ষত্রে সুপার নোভা প্রচন্ড
বিস্ফোরণের ফলে লোহা নামের এ ধাতু মহাশূন্যে ছিটকে পড়ে। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে তা পৃথিবীতে “নাযিল” হয়। লোহা সম্পর্কে আধুনিক বিজ্ঞানের আবিস্কৃত তথ্য ঠিক একথাটাই প্রমাণ করেছে। দেড় হাজার বছর আগের আরব বেদুইনরা বিজ্ঞানের এই জটিল তথ্য জানবে কি করে?
এই সুরার আরেকটি অংকগত মোজেযাও রয়েছে। ক্রমিক নম্বর অনুযায়ী “সুরা আল হাদীদ” কোরআনের ৫৭ তম সুরা। আরবীতে “সুরা আল হাদীদ” –এর সংখ্যাগত মান হচ্ছে ৫৭ । শুধু “আল হাদীদ” শব্দের অংকগত মান হচ্ছে ২৬, আর লোহার আনবিক সংখ্যা মানও হচ্ছে ২৬ ।
কোরআনে অনেক জায়গায়ই একের সংগে অন্যের তুলনা উপস্থিত করা হয়েছে। এই তুলনা উপস্থিত করার ব্যাপারে একটি অবিশ্বাস্য মিল অবলম্বন করা হয়েছে এবং তা হচ্ছে, সে দুটি নাম বা বস্তুকে সমান সংখ্যাতেই আল্লাহ তাআলা তাঁর কিতাবে উল্লেখ করেছেন। যেমন, কোরআন শরীফের সুরা “আল-ইমরান” এর ৫৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “আল্লাহ তাআলার কাছে ঈসার তুলনা হচ্ছে আদমের মতো” ।
এটা যে সত্য আমরা বুঝতে পারি। কারণ মানবজন্মের স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় এদের কারোরই জন্ম হয়নি। এই তুলনাটি যে কতো সত্য তার প্রমান পাওয়া যায় যখন আমরা কোরআন শরীফে এ দুটি নামের মোট সংখ্যা অনুসন্ধান করি। দেখা যাচ্ছে , কোরআন শরীফে ঈসা (আ.) নামটি যেমন ২৫ বার এসেছে, তেমনি আদম (আ.) নামটিও এসেছে ২৫ বার। কোরআনের বাণীগুলো যে মানুষের নয় তা বোঝা যায় এ দুটি নামের সংখ্যার সমতা দেখে। আল্লাহ তায়ালা যেহেতু বলেছেন এ দুটো একই রকম। তাই সেগুলোর সংখ্যা গণনাও ঠিক একই রকম রাখা হয়েছে।
এই তুলনার ক্ষেত্রে আরেকটি অলৌকিক বিষয় হলো, যেখানে তুলনাটি অসম সেখানে সংখ্যা দুটিকেও অসম বলা হয়েছে। যেমন, কোরআনে বলা হয়েছে, “সুদ” এবং বাণিজ্য এক নয়। আমরা দেখতে পাচ্ছি, একটি কোরআনে এসেছে ছয়বার অন্যটি এসেছে সাতবার।
বলা হয়েছে, “জান্নাতের অধিবাসী, জাহান্নামের অধিবাসী সমান নয়”। জান্নাতের সংখ্যা হচ্ছে আট আর জাহান্নামের সংখ্যা হচ্ছে সাত।
সূরা “আরাফ” -এ এক আয়াতে আছে “যারা আমার সুস্পষ্ট আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে তাদের উদাহরণ হচ্ছে কুকুরের মতো ”। বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যেতে হয় যখন আমরা দেখি, ““যারা আমার সুস্পষ্ট আয়াতকে অস্বীকার করে” এই বাক্যটি কোরআনে সর্বমোট ৫ বার এসেছে। যেহেতু তাদের উদাহরণ দেয়া হয়েছে কুকুরের সাথে, তাই সমগ্র কোরআনে “আল কালব” তথা কুকুর শব্দটাও এসেছে ৫ বার।
“সাবয়া সামাওয়াত” কথাটির অর্থ হলো “সাত আসমান”। আশ্চর্যের বিষয় হলো, কোরআনে এই “সাত আসমান” কথাটা ঠিক সাত বারই এসেছে। “খালকুস সামাওয়াত” আসমানসমূহের সৃষ্টি কথাটাও ৭ বার এসেছে, সম্ভবত আসমান ৭ টি তাই। “সাবয়াতু আইয়াম” মানে ৭ দিন। একথাটাও কোরআনে ৭ বার এসেছে।
অংকগত মোজেযা এখানেই শেষ নয়।
“দুনিয়া ও আখেরাত” এ দুটো কথাও কোরআনে সমান সংখ্যায় এসেছে, অর্থাৎ সর্বমোট ১১৫ বার করে।
“ঈমান ও কুফর” শব্দদুটো সমপরিমানে বলা হয়েছে, অর্থাৎ ২৫ বার করে।
“গরম” ও “ঠান্ডা” যেহেতু দুটো বিপরীতমুখী ঋতু, তাই এ শব্দ দুটো সমান সংখ্যায় এসেছে ১১৫ বার করে।
আরবী ভাষায় “কুল” মানে বলো, তার জবাবে বলা হয় “কালু” মানে তারা বললো। সমগ্র কোরআনে এ দুটো শব্দও সমান সংখ্যকবার এসেছে, অর্থাৎ ৩৩২ বাড় করে।
“মালাকুন” কিংবা “মালায়েকা” মানে ফেরেশতা কিংবা ফেরেশতারা। কোরআনে এ শব্দটি এসেছে ৮৮ বাড়, একইভাবে ফেরেশতার চির শত্রু “শয়তান কিংবা “শায়াতীন” এ শব্দটিও এসেছে ৮৮ বার।
“আল খাবিস” মানে অপবিত্র, “আত তাইয়েব” মানে পবিত্র। সমগ্র কোরআনে এ দুটি শব্দ মোট ৭ বার করে, অর্থাৎ একই সংখ্যায় নাযিল হয়েছে।
প্রশ্ন জাগতে পারে ভালোর চাইতে মন্দই তো বেশী, তাহলে এ দুটো শব্দকে সমান রাখা হলো কিভাবে। এ কথার জবাবের জন্য সুরা আনফালের ৩৭ নং আয়াতটির দিকে লক্ষ্য করা যাক। এখানে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “অপবিত্রকে পবিত্র থেকে আলাদা করার জন্যে তিনি অপবিত্রকে একটার ওপর আরেকটা রেখে পুঞ্জীভূত করেন এবং সেগুলোকে জাহান্নামের আগুনে ফেলে দেন”। এতে বুঝা যায় যদিও “পাপ পূন্য” সমান সংখ্যায় এসেছে, কিন্তু “পুঞ্জীভূত” করা দিয়ে তার পরিমান যে বেশী তা বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।
“ইয়াওমুন” মানে দিন। সমগ্র কোরআনে এ শব্দটি ৩৬৫ বার উল্লেখ করা হয়েছে। বছরে যে ৩৬৫ দিন এটা কে না জানে। ইয়াওমুন শব্দের বহুবচন “আইয়াম” মানে দিনসমূহ, এ শব্দটি এসেছে ৩০ বার। আরবী ভাষায় “চাঁদ” হচ্ছে মাসের সূত্র সূচক, গড়ে বছরের প্রতি মাসে ৩০ দিন, এটাই হচ্ছে চান্দ্রবছরের নিয়ম। হতবাক হতে হয় যখন দেখি চাঁদের আরবী প্রতিশব্দ “কামার” শব্দটি কোরআনে মোট ৩০ বারই এসেছে।
“শাহরুন” মানে মাস, কোরআন মাজীদে এ শব্দটি এসেছে মোট ১২ বার। “সানাতুন” মানে বছর, কোরআনে এ শব্দটি এসেছে ১৯ বার। কারণ হিসেবে আমরা সম্প্রতি আবিস্কৃত গ্রীক পন্ডিত মেতনের “মেতনীয় বৃত্তের” কথা উল্লেখ করতে পারি। তিনিই প্রথম এ তত্ত্বটি আবিস্কার করেন যে, প্রতি ১৯ বছর পর সূর্য ও পৃথিবী একই বৃত্তে অবস্থান করে।
কোরআনে “ফুজ্জার” (পাপী) শব্দটি যতবার এসেছে, “আবরার” (পূণ্যবান) শব্দটি তার দ্বিগুন এসেছে। অর্থাৎ “ফুজ্জার” ৩ আর “আবরার” ৬ বার। এর কারণ হচ্ছে, শাস্তির তুলনায় পুরস্কারের পরিমান আল্লাহ তাআলা সব সময় দ্বিগুন করে দেবেন বলে ওয়াদা করেছেন। কোরআনের সুরা সাবা’র ৩৭ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেছেন “এ ধরনের লোকদের জন্যই (কেয়ামতে) দ্বিগুন পুরস্কারের ব্যবস্থা থাকবে। এটা হচ্ছে বিনিময় সে কাজের যা তারা দুনিয়ায় করে এসেছে”। এ কারণেই দেখা যায়, গোটা কোরআনে “পাপী” ও “পূন্যবাণ” শব্দের মতো “আযাব” শব্দটি যতবার এসেছে, “সওয়াব” শব্দটি তার দ্বিগুন এসেছে। অর্থাৎ আযাব ১১৭ বার, সওয়াব ২৩৪ বার।
কোরআনে একাধিক জায়গায় আল্লাহ তাআলা বলেছেন, আল্লাহর পথে অর্থ ব্যয় করলে তিনি তার বিনিময় বাড়িয়ে দেবেন। সম্ভবত এ কারণেই কোরআনে “গরীবী” শব্দটি এসেছে ১৩ বার, আর বিপরীতে “প্রাচুর্য” শব্দটি এসেছে ২৬ বার।
কোরআনে কারীমের বিভিন্ন জায়গায় এভাবে গাণিতিক সংখ্যার অদ্ভুত মিল দেখে কোরআনের যে কোন পাঠকই বিষ্ময়ে হতবাক হয়ে ভাবতে থাকে, এটা নিঃসন্দেহে কোন মানুষের কথা নয়।
কোন একটি কাজ করলে তার যে অবশ্যম্ভাবী ফল দাঁড়াবে তার উভয়টিকেই আশ্চর্যজনকভাবে সমান সংখ্যায় বর্ণনা করা হয়েছে। “গাছের চারা উৎপাদন” করলে গাছ হয়। তাই এই দুটো শব্দই এসেছে ২৬ বার করে। কোন মানুষ “হেদায়াত” পেলে তার প্রতি রহমত বর্ষিত হয়, তাই এ দুটো শব্দ কোরআনে এসেছে ৭৯ বার করে। “হায়াত” এর অপরিহার্য পরিণাম হচ্ছে “মওত”। এ শব্দদুটোও এসেছে ১৬ বার করে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন “যাকাত” দিলে “বরকত” আসে, তাই কোরআনে দুটো শব্দই এসেছে ৩২ বার করে। “আবদ” মানে গোলামী, আর আবীদ মানে গোলাম। গোলামের কাজ গোলামী করা, তাই কোরআনে এই উভয় শব্দই এসেছে ১৫২ বার করে। “মানুষ সৃষ্টি” কথাটা এসেছে ১৬ বার, আর মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য হচ্ছে “এবাদত”; সুতরাং তাও এসেছে ১৬ বার। “নেশা” করলে “মাতাল” হয়, তাই এ দুটো শব্দও এসেছে ৬ বার করে।
কোরআনে ইনসান শব্দটি এসেছে ৬৫ বার। এবার ইনসান বানাবার উপকরণগুলোকে বিভিন্ন জায়গা থেকে যোগ করে মিলিয়ে দেখা যাক:
প্রথম উপাদানঃ “তোরাব” (মাটি) এসেছে – ১৫ বার
দ্বিতীয় উপাদানঃ “নুতফা” (জীবণকণা) এসেছে – ১২ বার
তৃতীয় উপাদানঃ “আলাক” (রক্তপিন্ড) এসেছে -৬ বার
চতুর্থ উপাদানঃ “মোদগা” (মাংসপিন্ড) এসেছে – ৩ বার
পঞ্চম উপাদানঃ “এযাম” (হাড়) এসেছে – ১৫ বার
সর্বশেষ উপাদানঃ “লাহম” (গোশত) এসেছে – ১২ বার ।
উপাদানগুলো যোগ করলে যোগফল হবে ঠিক ৬৫ । আর এসব উপাদান দিয়ে যে “ইনসান” বানানো হয়েছে তাও ঠিক ৬৫ বারই উল্লেখ করা হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা কোরআনের সুরা “আল ক্বামার” –এর প্রথম যে আয়াতটিতে চাঁদ বিদীর্ণ হওয়ার সাথে কেয়ামতের আগমন অত্যাসন্ন কথাটি বলেছেন, আরবী বর্ণমালার আক্ষরিক মান হিসাব করলে তার যোগফল হয় ১৩৯০, আর এই ১৩৯০ হিজরী (১৯৬৯ খৃষ্টাব্দ) সালেই মানুষ সর্বপ্রথম চাঁদে অবতরন করে, জানিনা এটা কোরআনের কোন মোজেযা, না তা এমনিই এক ঘটনাচক্র, কিন্তু আল্লাহ তাআলার এই মহান সৃষ্টিতে তো ঘটনাচক্র বলে কিছু নেই। এ কারণেই হয়তো মানুষের চাঁদে অবতরনের সাথে কোরআনের আলোচ্য আয়াতটির সংখ্যামানের এই বিস্ময়কর মিল আমরা দেখতে পাচ্ছি।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ মূল লেখাটা আল কোরআন একাডেমী, লন্ডন থেকে প্রকাশিত হাফেজ মুনীর উদ্দীন আহমদ এর “কোরআনের সহজ সরল বাংলা অনুবাদ” থেকে নেওয়া। কারও কোথাও কোন জিজ্ঞাসা থাকলে বা কিছু জানানোর থাকলে info@alquranacademylondon.co.uk তে মেইল করার অনুরোধ রইলো। - জিয়া চৌধুরী
Wednesday, August 7, 2013
আল-কোরআনের লোহা সংক্রান্ত মিরাকল
আল-কোরআনের লোহা সংক্রান্ত মিরাকল
কোরআনের একটি বিষ্ময়কর বিষয় হচ্ছে লোহা
ধাতুর বিবরণ। কোরআনের সুরা “আল হাদীদ” এ আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “আমি লোহা
নাযিল করেছি, যাতে রয়েছে প্রচুর শক্তি ও মানুষদের জন্যে প্রভূত কল্যাণ ।”
লোহা নাযিলের বিষয়টি তাফসীরকারকরা নানাভাবে ব্যাখ্যা করতে চেয়েছেন; কিন্তু
যেখানে আল্লাহ তায়ালার স্পষ্ট “নাযিল” শব্দটি রয়েছে সেখানে এত ব্যাখ্যা
বিশ্লেষনের দিকে না গিয়ে আমরা যদি কোরআনের আক্ষরিক অর্থের দিকে তাকাই তাহলে
দেখতে পাবো, আধুনিক বিজ্ঞানের উদ্ভাবনীও ঠিক একথাটাই বলছে।
পদার্থবিজ্ঞানীরা বলেন, লোহা উৎপাদনের জন্য যে ১৫ লক্ষ সেলসিয়াস তাপমাত্রা
প্রয়োজন তার কোনো উপকরণ আমাদের পৃথিবীতে নেই। এটা একমাত্র নক্ষত্রের
তাপমাত্রা দ্বারাই সম্ভব। লক্ষ লক্ষ বছর আগে মহাশূণ্যে কোন নক্ষত্রে সুপার নোভা প্রচন্ড
বিস্ফোরণের ফলে লোহা নামের এ ধাতু মহাশূন্যে ছিটকে পড়ে। পৃথিবীর
মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে তা পৃথিবীতে “নাযিল” হয়। এ সম্পর্কে বিজ্ঞানের বক্তব্য জানার জন্য এই লিংকটি ব্রাউজ করি - 10-Billion-Year-Old Exploding Stars Were a Source of Earth's Iron
এখন দেখা যাক লোহা সম্পর্কে আল্লাহ কি বলছেন-
আল-হাদীদের ২৫ নং আয়াতে বলা হচ্ছে--
আল-হাদীদের ২৫ নং আয়াতে বলা হচ্ছে--
আমি আমার রসূলগণকে সুস্পষ্ট নিদর্শনসহ প্রেরণ করেছি এবং তাঁদের সাথে অবতীর্ণ করেছি কিতাব ও ন্যায়নীতি, যাতে মানুষ ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি নাযিল করেছি লৌহ, যাতে আছে প্রচন্ড শক্তি এবং মানুষের বহুবিধ উপকার। এটা এজন্যে যে, আল্লাহ জেনে নিবেন কে না দেখে তাঁকে ও তাঁর রসূলগণকে সাহায্য করে। আল্লাহ শক্তিধর, পরাক্রমশালী। [সুরা হাদীদ: ২৫]
(57:25) Indeed We sent Our Messengers with Clear Signs, and sent down with them the Book and the Balance that people may uphold justice.And We sent down iron, wherein there is awesome power and many benefits for people, so that Allah may know who, without even having seen Him, helps Him and His Messengers. Surely Allah is Most Strong, Most Mighty.
লক্ষ করুন এখানে স্পস্ট বলা হচ্ছে লোহাকে "নাযিল"( sent down )করা হয়েছে।
আরবিতে وَأَنزَلْنَا ("anzalna,")-আনযালনা মানে পাঠান বা প্রেরন করা বা নাযিল করা।
বিস্ময়করভাবে কোরআন বলছে লোহাকে পৃথিবীতে পাঠান হয়েছে(sent down), যে তথ্যটি একদম সঠিক। শেষে দেয়া লিংকের মাধ্যমে ভিডিও দেখলে বিষয়টি পূর্ণরূপে অনুধাবন করা যাবে।
এবার আসুন আমরা দেখি লোহার গঠন প্রকৃতি--
১/লোহার ৪ টি স্টেবল আইসটোপ আছে- 54Fe, 56Fe,57Fe, 58Fe
অর্থাৎ ৫৪, ৫৬, ৫৭, ৫৮ এই ৪ টি আইসটোপ ।
২/ লোহার এটমিক নাম্বার ২৬
৩/ লোহার স্টেবল আইসটোপগুলো নিউট্রন সংখ্যা ২৮, ৩০, ৩১, ৩২
কোরআনে এই তথ্যগুলো কোড করা হয়েছে এভাবে--
১/ কোরআনের ৫৭ নং সুরার নাম লোহা বা আল-হাদীদ, এই সুরার আগে ৫৬ টি ও পরে ৫৭ টি সুরা আছে (মোট ১১৪ টি সুরা), এই সংখ্যাগুলো লোহার আইসটোপের সাথে সামন্জস্যপুর্ন
২/ ২৫ নং আয়াতে সর্বপ্রথম "হাদীদ বা লোহা" শব্দটি এসেছে। এই আয়াত পর্যন্ত ২৬ বার আল্লাহ নামটি এসেছে। ২৬ লোহার এটমিক নাম্বার।
আল্লাহ শব্দটি এসেছে-- আয়াত নং ১, ৪, ৫, ৭, ৮, ৯, ১০(৪বার),১১, ১৪(২বার), ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১(৩ বার), ২২, ২৩, ২৪, ২৫(২বার)। মোম
মোট ২৬ বার।
৩/ এই সুরায় আয়াত আছে ২৯টি, আর "লোহা বা হাদীদ" শব্দটি এসেছে ২৫ নং আয়াতে , ২৯-২৫= ৪। আর লোহার স্টেবল আইসটোপ সংখ্যা হল ৪ টি।
৪/ পুরা হাদীদ সুরায় আল্লাহর নাম এসেছে ৩২ বার যা একটি স্টেবল আইসটোপের নিউট্রন সংখ্যার সমান।
আমরা যদি সংখেপে দেখি তাহলে পাব--
--- আল্লাহ বলেছেন লোহাকে নাযিল ( sent down) করা হয়েছে , যা একদম সঠিক
--- কোরআনের ৫৭ নং সুরার নাম লোহা বা আল-হাদীদ, লোহার একটি স্টেবল আইসটোপের মান ৫৭।
--- লোহার এটমিক নাম্বার ২৬ , আর আল্লাহর নাম এসেছে ২৬ বার ( ২৫ নং আয়াত পর্যন্ত , যে আয়াতে লোহা শব্দটি আছে।
---পুরা হাদীদ সুরায় আল্লাহর নাম এসেছে ৩২ বার যা একটি স্টেবল আইসটোপের নিউট্রন সংখ্যার সমান
অর্থাৎ স্পস্টতই কোরআনে লোহা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সন্নিবেশীত হয়েছে অত্যন্ত বিস্ময়করভাবে।
এ বিষয়টি আল-কোরআন যে কোন মানবরচিত গ্রন্থ নয় তার একটি স্পষ্ট প্রমাণ।
১/লোহার ৪ টি স্টেবল আইসটোপ আছে- 54Fe, 56Fe,57Fe, 58Fe
অর্থাৎ ৫৪, ৫৬, ৫৭, ৫৮ এই ৪ টি আইসটোপ ।
২/ লোহার এটমিক নাম্বার ২৬
৩/ লোহার স্টেবল আইসটোপগুলো নিউট্রন সংখ্যা ২৮, ৩০, ৩১, ৩২
কোরআনে এই তথ্যগুলো কোড করা হয়েছে এভাবে--
১/ কোরআনের ৫৭ নং সুরার নাম লোহা বা আল-হাদীদ, এই সুরার আগে ৫৬ টি ও পরে ৫৭ টি সুরা আছে (মোট ১১৪ টি সুরা), এই সংখ্যাগুলো লোহার আইসটোপের সাথে সামন্জস্যপুর্ন
২/ ২৫ নং আয়াতে সর্বপ্রথম "হাদীদ বা লোহা" শব্দটি এসেছে। এই আয়াত পর্যন্ত ২৬ বার আল্লাহ নামটি এসেছে। ২৬ লোহার এটমিক নাম্বার।
আল্লাহ শব্দটি এসেছে-- আয়াত নং ১, ৪, ৫, ৭, ৮, ৯, ১০(৪বার),১১, ১৪(২বার), ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১(৩ বার), ২২, ২৩, ২৪, ২৫(২বার)। মোম
মোট ২৬ বার।
৩/ এই সুরায় আয়াত আছে ২৯টি, আর "লোহা বা হাদীদ" শব্দটি এসেছে ২৫ নং আয়াতে , ২৯-২৫= ৪। আর লোহার স্টেবল আইসটোপ সংখ্যা হল ৪ টি।
৪/ পুরা হাদীদ সুরায় আল্লাহর নাম এসেছে ৩২ বার যা একটি স্টেবল আইসটোপের নিউট্রন সংখ্যার সমান।
আমরা যদি সংখেপে দেখি তাহলে পাব--
--- আল্লাহ বলেছেন লোহাকে নাযিল ( sent down) করা হয়েছে , যা একদম সঠিক
--- কোরআনের ৫৭ নং সুরার নাম লোহা বা আল-হাদীদ, লোহার একটি স্টেবল আইসটোপের মান ৫৭।
--- লোহার এটমিক নাম্বার ২৬ , আর আল্লাহর নাম এসেছে ২৬ বার ( ২৫ নং আয়াত পর্যন্ত , যে আয়াতে লোহা শব্দটি আছে।
---পুরা হাদীদ সুরায় আল্লাহর নাম এসেছে ৩২ বার যা একটি স্টেবল আইসটোপের নিউট্রন সংখ্যার সমান
অর্থাৎ স্পস্টতই কোরআনে লোহা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সন্নিবেশীত হয়েছে অত্যন্ত বিস্ময়করভাবে।
এ বিষয়টি আল-কোরআন যে কোন মানবরচিত গ্রন্থ নয় তার একটি স্পষ্ট প্রমাণ।
Source: www.amarblog.com and others
Watch, download and save this video please:
Quran The mystery in Iron Discovery channel
Tuesday, August 6, 2013
দারিদ্রতা ও রোগ থেকে মুক্তি লাভ করার আমল-দোআ !
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যখনই কোনো বিষয়ে আমি চিন্তিত হয়েছি বা বিপদে পড়েছি তখনই হজরত জিবরাইল আলাইহিস সালাম কোনো মানুষের আকৃতিতে এসে আমাকে বলতেন: হে মুহাম্মদ! আপনি বলুন… [এই দোয়াটি পড়তে বলতেন]
বাংলা উচ্চারণ : তাওয়াক্কালতু আলাল হাইইল্লাজি লা ইয়ামুতু। আলহামদুলিল্লাহিল্লাজি লাম ইয়াত্তাখিজ ওয়াদান ওয়া লাম ইয়াকুন লাহু শারিকান ফিল মুলকি। ওয়া লাম ইয়াকুন লাহু ওয়ালিয়ূন মিনাজ জুললি। ওয়া কাববিরহু তাকবিরা।
অর্থ : আমি ভরসা করলাম ওই চিরঞ্জীব সত্তার উপর যিনি কখনো মৃত্যু বরণ করবেন না। সমস্ত প্রশংসা ওই আল্লাহর জন্য যিনি কোনো সন্তান গ্রহণ করেননি। তার রাজত্বের মাঝে কোনো অংশীদার নেই এবং তাকে লাঞ্চনা থেকে বাঁচানোর জন্য কোনো সহযোগীর প্রয়োজন নেই। অতএব তুমি উত্তমরূপে তাঁরই বড়ত্ব ও মহিমা বর্ণনা কর।
দরিদ্রতা থেকে মুক্তি লাভের পরীক্ষিত আমল
বাংলা উচ্চারণ : সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম। আসতাগফিরুল্লাহ।
অর্থ : আল্লাহ তায়ালা সব অসম্পূর্ণতা থেকে পবিত্র এবং সমস্ত প্রশংসা তাঁরই। মহান আল্লাহ পবিত্র। আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থণা করছি।
ফজিলত : ইমাম মালেক রহ. হজরত ইবনে উমর [রা.] থেকে বর্ণনা করেন যে, একবার এক ব্যক্তি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বললো: ইয়া রাসুলাল্লাহ! দুনিয়া আমার থেকে বিমুখ হয়েছে এবং পৃষ্ঠ প্রদর্শণ করেছে। রাসুল বললেন, তুমি কি ফেরেশতাদের দোয়া ও আল্লাহর সব সৃষ্টিজীবের তাসবীহ পড় না? যে তাসবীহের কারণে তাদেরকে রিজিক দেয়া হয়? সুবহে সাদেকের সময় তুমি সে তাসবীহ একশবার করে পড়বে, তাহলে দেখবে দুনিয়া তোমার কাছে তুচ্ছ হয়ে আসবে। লোকটি চলে গেল। এবং এ দোয়াটি পড়তে লাগল। কিছুদিন পরে আবার সে ফিরে এসে বললো ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমার কাছে এত অধিক সম্পদ জমা হয়েছে যেগুলো হেফাজত করার মত কোনো জায়গা আমার কাছে নেই। [জিয়াউন্নবী-৫/৯০২]
Subscribe to:
Posts (Atom)